অপরদিকে মাল নদীতে বিসর্জনের দুর্ঘটনার পর তৎপর মালদহ জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার নতুন করে জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। চারজনের বেশি পুজো কমিটি কর্তাদের নামতে দেওয়া যাবে না নদী ঘাটে। এদিন দুপুরবেলা বিসর্জন ঘাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে সরে জমিনের পরিদর্শনে যান মালদহের জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া ও সদর মহকুমা শাসক সুরেশচন্দ্র রানো।
advertisement
আরও পড়ুন: দুর্গা পুজো কার্নিভালের শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি উলুবেরিয়ায়, কড়া নিরাপত্তা
বৃহস্পতিবার সাড়ে বারোটা নাগাদ মালদহ শহরের রামকৃষ্ণ মিশন ঘাট পরিদর্শন করেন প্রশাসনিক কর্তারা।বুধবার শুরু হয় বিসর্জনের পালা। প্রশাসনের তরফ থেকে নজরদারি চালানোর জন্য যেমন পুলিশ প্রশাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে পাশাপাশি রয়েছে বিপর্যয় মোকাবেলা দফতরের কর্মীরা।নিরাপত্তা খতিয়ে দেখতে এদিন জেলাশাসক, মহকুমা শাসক সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা বিসর্জনের ঘাট পরিদর্শন করেন।জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া বলেন, প্রশাসনের উদ্যোগে মালদা শহরে কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছে। রামকৃষ্ণ মিশন ঘাটে মহানন্দা নদীতে শহরের দুর্গা প্রতিমা গুলি বিসর্জন করা হবে সেখানে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
হরষিত সিংহ