চাহিদাও ছিল ব্যাপক। শুধু মাত্র চিনি দিয়ে তৈরি এই মিষ্টি বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়। চিনির পাক তৈরি করা হয়। আগুনে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা দেওয়ার পর চিনি গলে পাক তৈরি হয়। সেই পাক কেটে কেটে ছোট ছোট মিষ্টি তৈরি হয়। এই মিষ্টি দেখতে চকচকে হয়।এক সময় পুরাতন মালদহের অনেক কারিগর ছিলেন। যারা এই মিষ্টি তৈরিতে পারদর্শী ছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন: দামোদরের মাছ গেল কই! মাছ ধরতে এসে কী পাচ্ছেন মৎস্যজীবীরা? জানলে অবাক হবেন
কিন্তু এখন কারিগরের সংখ্যা কমে এসেছে। বর্তমানের কারিগরেরা আর ভাল তৈরি করতে পারেন না। এক মিষ্টি বিক্রেতা বলেন আমরা তৈরি করতে পারি না। পুরাতন মালদহে একজন কারিগর রয়েছেন যিনি ভাল তৈরি করেন। আমরা তার থেকেই কিনে এনে বিক্রি করছি। তবে সবসময় বিক্রি হয় না। এই মেলাতেই বিক্রি হয়।পুরাতন মালদহের মুলাষষ্ঠীর মেলায় এই মিষ্টির চাহিদা থাকার মূল কারণ পুজোর প্রধান ভোগ এই মিষ্টি। তবে মেলায় আসা প্রত্যেকেই এই মিষ্টির টানে মেলায় আসেন।
হরষিত সিংহ