আবিষ্কার হয় ফাউন্টেন পেন। বর্তমানে বিভিন্ন বল সেনের চাহিদা থাকলেও ফাউন্টেন পেনের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রতিবছর ৪ নভেম্বর ফাউন্টেন পেন ডে পালন করা হয়ে থাকে। মালদহ শহরের গ্রীন পার্কের বাসিন্দা পেশায় গ্রন্থাগার কর্মী সুবীর কুমার সাহা । প্রায় ৩০ বছর ধরে সংগ্রহ করেছেন হাজারেরও বেশি ধরনের পেন। তার ঘর যেন একটি সংগ্রহশালা। খাগের কলম, পাখির পালকের কলম, নিপ পেন সহ বিভিন্ন ধরনের জিনিস দিয়ে তৈরি পেনের সংগ্রহ করেছেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নর্দমা তৈরির কাজে দূর্নীতির অভিযোগ! জেলা শাসকের দ্বারস্থ হলেন গ্রামের বাসিন্দারা
দেশ-বিদেশ সহ যেখানেই ঘুরতে যান সেখান থেকে পেন সংগ্রহ করেন। আবার বহু বিদেশি কলম অর্ডার দিয়ে নিয়ে আসেন।শুধু তাই নয়, সংগ্রহশালা থাকা কলমগুলির তৈরির ইতিহাস, আবিষ্কারকের নাম সহ বিভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করে রাখেন।সুবীর বাবু বলেন, প্রথমে মানুষ মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য গুহার গায়ে পাথরের আঁচড় দিয়ে লিখতেন। এরপর খাগের কলম, পাখির পালকের কলম, তারপর নিপ পেনের ব্যবহার শুরু হয়। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের বলপেন পাওয়া যায়। ইতিহাস লেখা হয়েছে পেন দিয়ে।
আরও পড়ুনঃ কালীপুজোর বিসর্জন ঘিরে দুই পুজো কমিটির সংঘর্ষ! গুরুতর জখম দুই
বর্তমানে ইন্টারনেট যুগে পেনের ব্যবহার প্রায় লুপ্ত। শুক্রবার নিজের ঘরের মেঝেতে প্রর্দশনী খোলেন। ৩০ বছরের কলমের সংগ্রহ প্রদর্শনী করে ফাউন্টেন পেন ডে পালন করেন তিনি। আগামী প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে তিনি বিভিন্ন ধরনের পেন সংগ্রহ করে চলেছেন। সেগুলি বিভিন্ন সময়ে সুযোগ পেলেই তুলে ধরেন বর্তমান প্রজন্মের সামনে।
Harashit Singha