এক সময় এই মেলা মাটির জিনিস পত্রের জন্য বিখ্যাত ছিল। তবে বর্তমানে মাটির জিনিসপত্রের কদর কমেছে। তাই আর মাটির সামগ্রী বিক্রি হয় না। তবে এই মেলায় এখনো গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। বর্তমানে সরকারি ভাবে সপ্তাহব্যাপী চলে মেলা। তবে কাঠের দোকান সহ ভরাটের খই সহ বিভিন্ন দোকান এক মাস ধরে থাকে। পরিবারের বর্তমান প্রজন্ম জানান এই পুজোর সূচনা করেছিলেন কালু সাহা। ইংরেজ আমলে এই পুজোর সূচনা করেছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নোনা জলের থেকে ভিন্ন স্বাদের মিষ্টি জলের কাঁকড়া! রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে মালদহে
কালু সাহা উত্তরপ্রদেশের থেকে মালদহে এসেছিলেন। এখানে এসে জমিদারি শুরু করেন। পরবর্তী প্রজন্ম এই পুজো এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। পরবর্তীতে সাহা পদবী বদলে রায় উপাধি পায়। পরবর্তীতে মনমোহন সাহা এই পুজোর মন্দিরের স্থাপন করেন। তখন থেকে ঠাকুর দালানে পুজো হয়ে আসছে। আজো নিষ্ঠার সাথে বাঁকে বিহারীর পুজো হয়ে আসছে ফুলবাড়ি রায় পরিবারের। বহু দূরান্ত থেকে এখানে ভক্তদের সমাগম ঘটে মেলা দেখার জন্য।
Harashit Singha