চিতার খাঁচা জুড়ে ক্যামেরা লাগানো থাকলেও এখনো পর্যন্ত চিতার(jhargram deer park) কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। এদিকে পুজোর বাজারের জন্য রাস্তায় ভিড়। দু'দিকে শাল জঙ্গল। সাধারন মানুষকে সতর্ক করা হয়েছে ডিএফও' র তরফ থেকে। সাধারণ মানুষের অভিযোগ, এই চিড়িয়াখানা এখনো ঝাড়গ্রাম বনদপ্তরের অধীনে। চিড়িয়াখানা থেকে মাত্র ৩কিমি দূরে ডিএফও অফিস। তবুও, অনেক দেরিতে তৎপরতা দেখা গেছে। বাঘের খোঁজ তো দূরের কথা, কি করে ধরা হবে তারও কোনো ব্যাবস্থা গ্রহন হয়নি দ্রুত! এদিকে, চরম আতঙ্কে ডিয়ার পার্ক সংলগ্ন এলাকার দোকান এবং গ্রামের মানুষ। পাশেই পুলিশ লাইন সেখানেও আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
advertisement
এবিষয়ে ঝাড়গ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের বন প্রতিমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা বলেন, খবর (jhargram deer park)পেয়ে বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে জেনেছি একটি চিতাবাঘ পালিয়ে গেছে। কিন্তু জ্যুলজিক্যাল পার্কের মধ্যে খাঁচার ভেতর থেকে কিভাবে পালাল, তা তদন্ত করে দেখা হবে। ওই চিতাবাঘটির সন্ধানে ইতিমধ্যেই তল্লাশি শুরু হয়েছে।
অন্যদিকে ঝাড়গ্রাম(jhargram deer park) জেলার পুলিশ সুপার বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, ‘ডিয়ার পার্ক থেকে একটি চিতাবাঘ পালিয়ে গিয়েছে। তার সন্ধানে তল্লাশি শুরু হয়েছে পাশাপাশি সাধারন মানুষদেরও সতর্ক ও সাবধান করে মাইকিং করে প্রচার চালানো হচ্ছে।
রাজ্যের প্রধান মুখ্য বনপাল(jhargram deer park) (বন্যপ্রাণ) দেবল রায় সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন, ঝাড়গ্রাম মিনি জুর দুটি চিতাবাঘের মধ্যে একটি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ খাঁচা থেকে পালিয়ে যায়। জানা গেছে ঐ খাঁচার কিছু মেরামতির কাজ হচ্ছিল। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, মেরামতিতে ত্রুটির জন্য হয়তো কিছুটা ফাঁক থেকে গিয়েছিল। সেখান থেকেই চিতাবাঘটি পালিয়ে যেতে পারে। তবে পলাতক চিতাবাঘটির খোঁজে এলাকায় তল্লাশি চালানো শুরু হয়েছে বনদপ্তরের পক্ষ থেকে।
Partha Mukherjee