North 24 Parganas News: আধুনিকতায় অস্তিত্ব হারাচ্ছে ঐতিহ্যের পোড়ামাটির প্রদীপ, মুখ ফিরিয়েছে নতুন প্রজন্মও 

Last Updated:

বিদেশি ও আধুনিক আলোর চাহিদা বাড়ায় ক্রমশ অন্ধকারে চলে যাচ্ছে মাটির প্রদীপ শিল্প।

+
মাটির

মাটির প্রদীপ

উত্তর ২৪ পরগনা: হাতে আর বাকি মাত্র ক’দিন তারপরেই সারা দেশ মেতে উঠবে আলোর উৎসবে। ডিজিটাল দুনিয়ায় বিদেশি ও আধুনিক আলোর চাহিদা বাড়ায় ক্রমশ অন্ধকারে চলে যাচ্ছে মাটির প্রদীপ শিল্প। বাংলার ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িয়ে থাকলেও, বর্তমানে তা আজ অনেকটাই ধ্বংসের পথে। অতীতে এই সময়ে যখন নাওয়া খাওয়া ভুলে মাটির প্রদীপ তৈরি করতে ব্যস্ত থাকতেন জেলার শিল্পীরা, সেখানে এখন কোনরকমে চলছে হাতেগোনা কয়েকটা প্রদীপ বানানোর কাজ। নেই আর সেই ব্যস্ততা।
নতুন প্রজন্ম এই শিল্প থেকে মুখ ফিরিয়েছে বলেই আক্ষেপ এতদিন ধরে ঐতিহ্যের প্রদীপ শিল্পকে বয়ে নিয়ে আসা শিল্পীদের। ভাটপাড়া বিধানসভার অন্তর্গত জলের ট্যাঙ্ক এলাকায় বেশ কয়েকটি পরিবার কয়েক যুগ ধরে চালিয়ে আসছেন মাটির প্রদীপ তৈরি কাজ। কাঁচা মাটিকে বিভিন্ন ছাঁচে ফেলে রং তুলি দিয়ে সাজিয়ে সেই প্রদীপ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যেত, কিন্তু আজ প্রদীপের নিচেই অন্ধকার। বিদেশি লাইটের চাহিদায় ঢেকেছে মাটির প্রদীপের আলো।
advertisement
advertisement
আধুনিক নানা ধরনের প্রদীপের কাছে আজ অনেকটাই ম্লান পোড়া মাটির চেনা প্রদীপ। শিল্পীরা জানান, সরকারি ভাবে কোন সাহায্য মেলে না। আগের তুলনায় অর্ডারও অনেক কমে গেছে। কোনরকম পেট চালানোর জন্য কাঁচা মাটির প্রদীপ শিল্প বাঁচিয়ে রাখছেন তারা। বিদেশি লাইটের দাপাদাপি বন্ধ না হলে, আর বাঁচানো যাবে না এই শিল্পকে। প্রচুর পরিশ্রম করলেও লাভ তেমন হয় না, তাই নতুন প্রজন্ম মুখ ফিরিয়েছে এই শিল্পের থেকে। আর এভাবেই এলইডির যুগে হয়তো হারিয়ে যাবে বাংলার আলোর উৎসবের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা মাটির প্রদীপের অস্তিত্ব।
advertisement
Rudra Narayan Roy
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
North 24 Parganas News: আধুনিকতায় অস্তিত্ব হারাচ্ছে ঐতিহ্যের পোড়ামাটির প্রদীপ, মুখ ফিরিয়েছে নতুন প্রজন্মও 
Next Article
advertisement
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! অগ্নিকাণ্ডের কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
  • বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর দোকানে ভোরে আগুন লাগে, ২৪টি দমকল ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণে আনে.

  • দাহ্য বৈদ্যুতিক সামগ্রী ও সংকীর্ণ রাস্তার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, ল্যাডার ব্যবহার সম্ভব হয়নি.

  • প্রাথমিক অনুমান ইলেকট্রিক্যাল শর্ট সার্কিট হলেও, ফরেন্সিক পরীক্ষার পরেই আগুনের উৎস নিশ্চিত হবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement