আরও পড়ুন মাছের দাম উঠল ৩৬ লক্ষ! সুন্দরবনে দৈত্যাকার মাছ দেখতে ভিড় সাধারণ মানুষের
সমস্ত স্টেশন থেকে প্রায় পাঁচ শতাধিক নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের সদস্য এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে (Protest for Local Train to start)। বিক্ষোভকারীরা খড়গপুর সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ডে জমায়েত হয়ে মিছিল করে দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ে ডিভিশনাল ম্যানেজার অফিসের সামনে গিয়ে পৌঁছন৷ সেখানে পুলিশ বাধা দেয় তাদের। বিক্ষোভকারীরা দীর্ঘক্ষণ ধরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অপারেটিং ম্যানেজার ও সিনিয়ার কমার্শিয়াল ম্যানেজার নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজি হন।
advertisement
ডেপুটেশনে নেতৃত্ব দেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার (Bengali news, East Midnapore) নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের আহ্বায়ক মধুসূদন বেরা, পশ্চিম মেদিনীপুরের নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য সুরঞ্জন মহাপাত্র, হাওড়ার নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের আহ্বায়ক মিনতি সরকার, দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ে দোকানদার সমিতির নেতা গোপাল মাইতি ডেপুটেশনে যান। তাদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয়। তারা প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেন যে, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন ছাড়া মেদিনীপুর-হাওড়া, বেলদা-হাওড়া, দীঘা-হাওড়া এই তিনটি লোকাল ট্রেন দ্রুত চালু করার ব্যবস্থা করবেন৷
একই সঙ্গে জানানো হয় সমস্ত স্টেশনের টিকিট কাউন্টার (Local Train) থেকে সাধারণ যাত্রীদের টিকিট দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন এবং তারা চেষ্টা করবেন যাতে সমস্ত লোকাল ট্রেন চালু করা যায়। এছাড়াও সমস্ত লোকাল ট্রেন চালু করার বিষয়টিও ভাবনা চিন্তা চলছে । আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবিগুলো রূপায়িত না হলে নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্টেশনে বিক্ষোভ এবং ট্রেন অবরোধ করা হবে বলেও আগাম জানানো হয়েছে।