TRENDING:

মাধ্যমিকে ৬৯৭ পেয়ে জেলার মুখ উজ্জ্বল করল জলপাইগুড়ির কৃতি ছাত্রী সহমিতা

Last Updated:

ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় ভালো ফল করত সহমিতা৷ পড়াশোনার পাশাপাশি ছবি আঁকতে ভালোবাসে সহমিতা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ভাস্কর চক্রবর্তী, জলপাইগুড়ি: এবারের মাধ্যমিকে ৬৯৭ নম্বর পেয়ে জেলার মুখ উজ্জ্বল করল জলপাইগুড়ি আশালতা বসু বিদ্যালয়ের ছাত্রী সহমিতা ঘোষাল। সহমিতার এই নজরকাড়া সাফল্যে খুশি বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা সহ পরিবারের সদস্যরা।
advertisement

সহমিতার এবারের মাধ্যমিকে বিভিন্ন বিষয়ের প্রাপ্ত নম্বর হলো বাংলায়-৯৮, ইংরেজি -৯৯, অঙ্ক-১০০, ভৌতবিজ্ঞান-১০০, জীবনবিজ্ঞান-১০০, ইতিহাস -১০০ এবং ভূগোল-১০০। সহমিতা ছাড়াও ৬৯৬ নম্বর পেয়ে জলপাইগুড়ি আশালতা বসু বিদ্যালয়ের মুখ উজ্জ্বল করেছে জলপাইগুড়ি শহরের অরবিন্দনগরে বাসিন্দা সোহম ঘোষ দস্তিদার।

জলপাইগুড়ি সংস্কৃতি পাড়ার বাসিন্দা পেশায় শিক্ষক সমুদ্র ঘোষাল ও পারমিতা ঘোষালের এক মাত্র কন্যা হল সহমিতা। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় ভালো ফল করত সহমিতা৷ পড়াশোনার পাশাপাশি ছবি আঁকতে ও ছবি তুলতে ভালোবাসে সহমিতা৷ আগামীদিনে উচ্চশিক্ষায় সহমিতা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চায়।

advertisement

এ বছরের মাধ্যমিকের ফলাফল ঘোষণার পর সহমিতা বলেছেন, \'জীবনে প্রথম বড় পরীক্ষা ছিল। এই ফলাফল আশানুরূপ। খুব ভালো লাগছে। ভবিষ্যতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চাই।\' লকডাউন প্রসঙ্গে সহমিতা বলেন, \'করোনার জন্য আমরা আমাদের প্রথম বোর্ড পরীক্ষা পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে দেওয়া থেকে বঞ্চিত হলাম। আফসোস রয়েইছে।\'

সহমিতার বাবা সমুদ্র ঘোষাল পেশায় শিক্ষক। সমুদ্রবাবু বলেন, \'মেয়ের রেজাল্টে আমি খুশি। আমার মেয়ের সঙ্গে রাজ্যে সকল কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের অভিনন্দন। একজন বাবা হিসেবে সকল শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা ও আর্শীবাদ করি।\'

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কৃষিকাজে বিপ্লব ঘটাতে চাষিদের পাশে দুর্গাপুরের সিএমইআরআই কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের বিজ্ঞানীরা
আরও দেখুন

পাশাপাশি, সহমিতার মা পারমিতাদেবী জানান, সহমিতা পড়াশোনার সঙ্গে আঁকতে ও ছবি তুলতে ভালোবাসে। আগামীতে সহমিতা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চায়।

বাংলা খবর/ খবর/Local News/
মাধ্যমিকে ৬৯৭ পেয়ে জেলার মুখ উজ্জ্বল করল জলপাইগুড়ির কৃতি ছাত্রী সহমিতা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল