উদ্যোক্তাদের তরফে জানানো হয়েছে, গণেশ মূর্তির উচ্চতা হবে ১২ ফুট। সেপ্টেম্বরের ১০ থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে পুজো। এর মধ্যে সামাজিক কাজ থেকে পুজোর ভোগ লাড্ডু বিতরণ সবটাই হবে কোভিডবিধি মেনে। সরকারি করোনার বিধিনিষেধ মেনেই চলবে পুজো বলে কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন।
advertisement
তবে এবার সেই অর্থে জাকজমকভাবে পুজো করা হয়নি। বাধা ওই করোনা। তবুও এটা বলতে পারি জেলার সেরা পুজো জলপাইগুড়িতে। পু্জোর বাজেটের টাকা সামাজিক কাজে ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভূপতি গ্রুপ। ১২ফুটের প্রতিমা বানিয়ে তাঁক লাগিয়ে দিয়েছে এই গণেশ পুজো কমিটি।
জলপাইগুড়ি ভূপতি গ্রুপ গণেশ পুজো কমিটির সম্পাদক শুভঙ্কর রায় বলেন, 'আমাদের পুজো এবার ৩য় বর্ষে পা দিল। গতবছর যে ধাক্কা খেয়েছি তার রেশ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। তবে সময় তো থেমে থাকে না। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সরকারি সব নিয়মবিধি মেনে আমরা এবার গণেশ পুজোতে সামিল হয়েছি।'
তিনি বলেন, 'পুজোর প্রায় প্রতিদিনই থাকছে দরিদ্র নারায়ণ সেবা। সেইসঙ্গে প্রসাদ বিলি। বিসর্জন বা ভাসানের দিন ৫০০১ লাড্ডু পথচলতি ভক্তদের মধ্যে বিলির পরিকল্পনাও রয়েছে। পাশাপাশি, বাজেটের টাকা বাঁচিয়ে আমরা কমিটির পক্ষ থেকে দুঃস্থ ও অসহায় পরিবার, অনাথ শিশু এমনকি বৃদ্ধাশ্রমে আমরা সাহায্য প্রদান করব।'
ভাস্কর চক্রবর্তী