অভিযোগকারী রিয়াজুল হক জানিয়েছেন, ‘‘ মামার পারিবারিক জমি নিয়ে এই বিবাদ । কাউকে না জানিয়ে ভুয়ো রেকর্ড তৈরি করা হয়েছে এবং সেই ভুয়ো রেকর্ড ব্যবহার করেই এই জমি জবরদখল করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’’ তিনি চান যেটা সঠিক সেটাই যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রশাসন।
ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের ইলামবাজার থানার অন্তর্গত ঘুড়িষা গ্রামে । ওই গ্রামের বাসিন্দা শেখ আতাউল্লাহ তার পৈতৃক সম্পত্তি ভুয়ো কাগজপত্র বানিয়ে সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ যাঁদের বিরুদ্ধে তুলেছেন তাঁরা হলেন শেখ রহমতউল্লাহ, নুরজাহান বেগম, তসলিমা বিবি এবং শেখ সেলিম ।
advertisement
আরও পড়ুন : পুণ্য শ্রাবণ উপলক্ষে বাঁকুড়া থেকে শৈবতীর্থ কেদারনাথের পথে ৫০ সাইকেলআরোহী
এই চারজন ইলামবাজারের প্রভাবশালী ব্যক্তি ফজলুল রহমানের আত্মীয় । তাদের বিরুদ্ধে সম্পত্তি দখলের অভিযোগ এনে শেখ আতাউল্লাহর পরিবারের তরফ থেকে পুলিশ সুপার এবং প্রশাসনিক আধিকারিকদের লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে । এই অভিযোগ দায়ের করার পর আবার অভিযুক্তদের পরিচিত কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং তার দলবল বাইক নিয়ে চড়াও হন । চড়াও হয়ে আতাউল্লাহর পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দেন বলেও অভিযোগ ।
আরও পড়ুন : যন্ত্রণার নাম রেলগেট! মুক্তি চায় পাঁশকুড়াবাসী
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের আত্মীয় এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি ফজলুল রহমান জানিয়েছেন, ‘‘এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। যে যার ভাগ পাবেন সেই ভাগ আগের একটি আলোচনাতেই ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।’’
Madhab Das