আরও পড়ুনঃ ঝপাঝপ কমিয়ে দেবে কোলেস্টেরল…! খালি পেটে এই ৩টে জিনিস খান! মুঠোয় থাকবে LDL / HDL
প্রকৃতির সৌন্দর্য, নৌকা বিহার ও পাখিদের কলতানে চুপি পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে এই জায়গা। এখানে দেখতে পাবেন অস্প্রে (Osprey), রেড ক্রেস্টেড প্রচার্ড (Red-crested Pochard), কমন টিল (Common Teal), পিনটেইল ডাক (Pintail Duck), সন্ধ্যা বক (Night Heron), ছোট জলপিপি (Little Cormorant) সহ আরও অনেক পাখি। শুধু পরিযায়ী পাখিই নয়, এখানকার স্থানীয় জলচর পাখির সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য। এ কারণে ফটোগ্রাফার ও পাখিপ্রেমীরা সারা বছরই এখানে আসেন। তবে শুধু শীতকাল নয়, গ্রীষ্মেও আসতে পারেন এই জায়গায়।
advertisement
নৌকা মাঝি বাবু শেখ এই বিষয়ে জানিয়েছেন, “সারাবছরই এখন পর্যটক আসছেন। এই গরমেও আসা যেতে পারে। এটাতো আর শহর নয়, এখানে নির্জন পরিবেশ উপভোগ করা যাবে। পাখিও দেখা যাবে। সকালের দিকে নৌকা বিহার করে আনন্দও উপভোগ করা যাবে।”
আরও পড়ুনঃ পিঠে, কেক, খিচুড়ি…! দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে নজরকাড়া ৫৬ ভোগ, কী কী আছে জানেন? তাক লেগে যাবে
চুপির পাখিরালয় পৌঁছানো খুব সহজ। ট্রেনে বর্ধমান স্টেশনে নেমে সেখান থেকে ট্যাক্সি বা স্থানীয় পরিবহন নিয়ে চুপিতে পৌঁছানো যায়। আবার পূর্বস্থলী স্টেশনে নেমেও খুব সহজেই যাওয়া যাবে। গাড়িতে কলকাতা থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরত্ব, যা সড়কপথে ৩-৪ ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া সম্ভব। কেন চুপির পাখিরালয় ভ্রমণ করবেন?বিরল পরিযায়ী পাখির দেখা মেলে, নৌকা বিহারের দারুণ সুযোগ থাকে,অসাধারণ ফটোগ্রাফির একটা জায়গা, নীরবতা ও প্রকৃতির এক মেলবন্ধন, এছাড়াও সাশ্রয়ী বাজেটে একদিনের ট্রিপের জন্য উপযুক্ত এই জায়গা।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী