ফুচকার টক জল তৈরি করা হয় তেঁতুল, পুদিনা পাতা, জিরা গুঁড়ো, ধনিয়া গুঁড়ো এবং আরও বেশ কিছু মশলা গুঁড়ো মিশিয়ে। তাই গরমে যখন ঘামের মাধ্যমে আমাদের শরীরের থেকে মিনারেলস বের হয়ে যায়। তখন এই ফুচকার জল আমাদের শরীরে সেই মিনারেলস ফিরিয়ে দিতে পারে। এ ছাড়া তেঁতুলের জলের ভিটামিন সি ও পাওয়া যায়। তাই গরম থেকে অনেকটাই মুক্তি দিতে পারে এই ফুচকার টক জল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে গরম, তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা কোন কোন জেলায়? জানুন সর্বশেষ পূর্বাভাস
এই ফুচকার নাম শুনলে অনেকেরই জিভে জল চলে আসে। আর ফুচকা খেতে ভালোবাসেন না এমন মানুষ পাওয়া খুব কঠিন। ফুচকার স্বাদে মজে থাকে আট থেকে আশি সকলেই। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের ফুচকা পাওয়া যায়। প্রত্যেক জায়গার ফুচকাতে কিছু না কিছু বিশেষত্ব রয়েছে। তবে খাবারটি পাওয়া যায় দেশের প্রায় সব জায়গাতেই। আর এর চাহিদাও বেশ ভাল। সব জায়গার মানুষই এটি বেশ পছন্দ করেন।
আরও পড়ুনঃ প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন 'মিঠাই' সৌমিতৃষা! প্রেমিকও সকলের পরিচিত জনপ্রিয় নায়ক, কে জানেন?
বিভিন্ন এলাকায় ফুচকার নাম বিভিন্ন। কোথাও গুপচুপ, কোথাও গোলগাপ্পা, কোথাও পানিপুরি আবার কোথাও পানি কে পটাকে। আগে তেঁতুল জলের ফুচকা বা দই ফুচকাই বেশি পাওয়া যেত। তবে এখন আবার সেই সঙ্গে জুড়েছে আরও বিভিন্ন ধরন। চিকেন ফুচকা, চকোলেট ফুচকা, ঘুগনি ফুচকা, পনির ফুচকা বা আইসক্রিম ফুচকা এ ছাড়া আরও কত কী।
তবে শুকনো ফুচকা নয়। টকজল দিয়েই ফুচকা খান। এতে শরীরের অনেক উপকার রয়েছে। হজমের সমস্যা কম বেশি প্রায় সবারই রয়েছে। কোনও কিছু খেলেই ঘনঘন অম্বল হয়ে যায়। আপনার এই সমস্যা দূর করবে ফুচকার টক জল। আপনার শরীরের হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ঘন-ঘন সর্দি-কাশি, জ্বরে ভুগে থাকলে, তাঁদের জন্যও খুবই উপকারী এই ফুচকা।
কোচবিহারের এক ফুচকা বিক্রেতা কৃষ্ণ দাস জানান, "গরমের দুপুরে স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে কলেজ পড়ুয়া এবং পথ চলতি মানুষ পচুর পরিমাণে ভিড় করছেন ফুচকা খেতে।"
Sarthak Pandit