ফলকে লেখা হয়েছে “ইষ্টক নির্মিত এই দেব-দেউলটি আনুমানিক খ্রীষ্টীয় একাদশ শতকে নির্মিত হয়েছিল। জটাধারী শিবের নামানুসারে এটির নাম হয় জটার দেউল। এটির নকশার উপর ক্রুশাকার ও বক্ররেখা বা গঠিত শিকারাযুক্ত যা উত্তর ভারতের দেব দেউলে দেখা যায়।” এই লেখনীর ফলে এই দেউলের প্রতিষ্ঠাক্ষণ এবং দেউলটি যে মন্দির তা নিশ্চিত করা যায়। আগে কিছুজন মনে করতেন এটি পোর্তুগিজদের তৈরি ওয়াচ টাওয়ার। তবে এখন সমস্ত কল্পনার অবসান ঘটেছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নাইট সাফারির সুযোগ দক্ষিণের ‘এই’ জায়গায়, কাপল ফ্রেন্ডলি রিসর্টও পাবেন, বড়দিনে ঘুরে আসুন
যদিও তার ফলে মন্দিরের আশেপাশে কোথাও মাটি খোঁড়ার অনুমতি দিচ্ছে না ভারতীয় পুরাতত্ব সর্বেক্ষন সংস্থা। ফলে সেখানে উন্নয়নমূলক কাজের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে। নলকূপ অথবা পর্যটকদের সুবিধার্থে নতুন কিছু নির্মাণ করা যাচ্ছে না। এ কথা জানিয়েছেন রায়দিঘির বিধায়ক ড: অলক জলদাতা। তিনি বলেন, এই মন্দির সকলের গর্বের একটি জিনিস। এই মন্দির ঘিরে উন্নয়ন হোক আরও পর্যটক আসুক এটাই চান তিনি। তার জন্য সবপক্ষকেই এগিয়ে আসতে হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নবাব মল্লিক