রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ঘুরে এই ইউনিটগুলি সাধারণ মানুষকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবা দেবে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, অনেক ইউনিটেই থাকবে এক্স-রে ও আলট্রাসাউন্ডের মতো আধুনিক সুবিধা। ডাক্তার ও নার্সের পাশাপাশি থাকবে প্রশিক্ষিত অ্যাটেনড্যান্টও। উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১২ অগাস্ট রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে রাজ্যজুড়ে ২১০টি মোবাইল মেডিক্যাল ইউনিট চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্তই এদিন বাস্তবায়িত হল মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে। স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, এই প্রকল্প চালু হলে রাজ্যের সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় আরও সহজে পৌঁছবে চিকিৎসা পরিষেবা। বিশেষত, দূরবর্তী ও দুর্গম অঞ্চলের বাসিন্দারা প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে শুরু করে কিছু বিশেষ চিকিৎসার সুবিধাও পাবেন তাঁদের এলাকাতেই।
advertisement
উত্তরবঙ্গ সফর শেষে সরাসরি স্বাস্থ্য ভবনে এসে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্যের পরই আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়ে যাবে এই নতুন উদ্যোগ। রাজ্য সরকারের আশা, এই প্রকল্প রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী ও জনমুখী করে তুলবে। গ্রামীণ স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজাতে চাইছে রাজ্য৷ একাধিক জায়গায় কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে ৷ স্বাস্থ্য দফতরের একাধিক আধিকারিক বলছেন, ” মোবাইল হেলথ ইউনিট চালু হলে, অনেক সুবিধা হবে। একেবারে প্রান্তিক এলাকাতেও যে-কোনও সময়ে এই সুবিধা দেওয়া যাবে। বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় স্বাস্থ্য শিবির করা হয়৷ এবার পুরো ইউনিট পৌঁছে যাবে।”
