গত অক্টোবর মাসের শেষের দিকে বাসন্তী, সোনারপুর ও পাথরপ্রতিমায় মোট চারজন চাকরিপ্রার্থীর ভুয়ো নিয়োগপত্র নিয়ে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। সেই সময়ই বিষয়টি ধরা পড়ে। এরপর ডায়মন্ড হারবার, বারুইপুর ও সুন্দরবন পুলিশ জেলার এসপির কাছে তদন্তের আবেদন জানায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। আবারও জেলায় ভুয়ো নিয়োগপত্র ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন খোদ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের কর্মকর্তারাই৷
advertisement
আরও পড়ুন: গ্রামের ছেলে-মেয়েদের বিয়ের বাঁচাতে যা করলেন বিধায়ক! শুনলে অবাক হয়ে যাবেন
প্রসঙ্গত, ২০০৯ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ১৮৩৪ জনের মধ্যে প্রথম ধাপে ১৫০৬ জনের তালিকা প্রকাশ করে নিয়োগপত্র তুলে দিয়েছিল জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ। কিন্তু চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনের পর গত ৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৪ জনের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল প্রকাশ করা হয়। সেই সমস্ত চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগের প্রক্রিয়া চলার মধ্যেই আবার ভুয়ো নিয়োগপত্র প্রকাশ্যে চলে এল।
আরও পড়ুন: ৫০০ বছরের পুরনো পুজো! রয়েছে বিশেষ রীতি, কাতারে কাতারে মানুষ জমান ভিড়
চেয়ারম্যান অজিত কুমার নায়েক বলেন, “ডায়মন্ড হারবার পোস্ট অফিস থেকেই এই নিয়োগপত্র দুটি পাঠানো হয় সাগরের দুই চাকরি পরীক্ষার্থীকে। নিয়োগপত্রের এনভেলপ, এমনকি আমার স্বাক্ষরও নকল করা হয়েছে ভুয়ো নিয়োগপত্র দুটিতে। তদন্তের জন্য সংসদের পক্ষ থেকে পুলিশকে জানানো হয়েছে।”
নবাব মল্লিক