তাদের উৎসাহ উদ্দীপনা দেখে অবাক প্রশিক্ষণরাও। কারো বাড়ি চা বাগানে আবার কারো বাড়ি জলপাইগুড়ি থেকে ২৫- ৩০ কিলোমিটার দূরে। রেফারি হবার কৌশল থেকে খেলার সব কটি বিষয়ে তারা এখন পারদর্শী হয়ে উঠেছে বলে প্রশিক্ষকরা জানিয়েছেন। রোজ মাঠে এসে নিয়মিত ভাবে ফুটবলের রেফারি টেনিং নিচ্ছে তারা।
আরও পড়ুনঃ নেশাগ্রস্তদের আস্তানা, গা ছমছমে পরিবেশ! তার মাঝেই হচ্ছে নৃসিংহ দেবের পুজো!
advertisement
শিখছেন ডিসিশন মেকিং, ফ্ল্যাগ বাশির ব্যবহার সহ অনান্য সব রেফারির আদব কায়দা। এ প্রসঙ্গে প্রশিক্ষক ভোলা দাস বলেন, মেয়েরা বিভিন্ন দূর দূরান্ত থেকে আসছে খুবই ভালো তাদের উৎসাহ।
আরও পড়ুনঃ নবম ও দশম শ্রেণিতে শরীরচর্চা বিষয়কে আবশ্যিক করতে ডি আই-কে স্মারকলিপি শিক্ষকদের
একদিন তারা অনেক দূর এগিয়ে যাবে এটাই আমাদের আশা। অপর এক প্রশিক্ষক সুমন বনিক বলেন, মেয়েরা রেফারি হয়েছে এমন খুব কমই শোনা যায়। এরা দারুন উৎসাহী রেফারি হতে। তাই একবার ডাকাতেই দূর দূরান্ত থেকে এসেছে তারা। আরো অনেকে আসতে চায়। গ্রাম থেকে শহরে আসা এক ছাত্রী জানান, গ্রামে এই সুযোগ পাওয়া অসম্ভব। তাই খুব ভালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ জানাব প্রশিক্ষকদের।
Geetashree Mukherjee