মূলত জানা যায় সারা বছর তার চা বাগানে কাজ করে পূজোর চারটা দিন তাদের ছুটি দেয়। চা বাগানের পূজা উপলক্ষে সেই তিন দিন তারা মা দুর্গার পুজো করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সেই শেষের দিনটিতে তারা ধামসা মাদলের তালে মেতে ওঠে তাদের সম্প্রদায়ের সমস্ত মানুষের সাথে নাচে গানে। অন্য দিকে জলপাইগুড়িতে আদিবাসী নাচের মাধ্যমে উমাকে বিদায় জানালেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বন্দুক থেকে গুলি ছুড়ে শুরু হল বৈকুণ্ঠপুর রাজবাড়ীর প্রতিমা নিরঞ্জন
রাজগঞ্জের শিকারপুর চা বাগানে দেবী চৌধুরানী দুর্গা মন্দিরে আদিবাসী নাচের আয়োজন করেছিলেন পুজো উদ্যোক্তারা। সেই অনুষ্ঠানে মাদল বাজালেন রাজগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক খগেশ্বর রায়। আদিবাসী নাচে পা মেলালেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তরা বর্মন। এই প্রসঙ্গে মেলার সভাপতি জানান বহু পুরনো এই মেলা তারও জন্মের আগে থেকে শুরু হয়েছিল এই মেলা, আগে হতো না মা দুর্গার পুজো কিন্তু এখন হচ্ছে পুজো।
আরও পড়ুনঃ কিং সাহেবের ঘাট এলাকায় বাঁধের রাস্তায় বিকল পথবাতি! সমস্যায় স্থানীয়রা
সেই জন্য এখন তিনদিন পূজোতে মেতে থাকি এবং একদিন এই মিলন মেলায় আমরা মেতে আছি। মূলত সারা বছর বিভিন্ন কাজের মধ্যে ব্যস্ত হয়ে থাকি এই একটা দিনের অপেক্ষায় বসে থাকি বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন সবাই একত্রিত হয়ে কোমরে কোমরে মিলিয়ে গানের বাজনা মধ্যে দিয়ে সারা রাত চলে অনুষ্ঠান।
Surajit Dey