তাদের আর এই মন্ডপ সজ্জাকে আলোকিত করে তুলবে চন্দননগর থেকে আগত ঝলমলে আলোকসজ্জা । গত একমাস আগে থেকেই তৈরি করা শুরু হয়ে গিয়েছে মালয়েশিয়া টুইন টাওয়ার। দাদাভাইয়ের ক্লাবে কাজ চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায়।
আরও পড়ুন - বড়লোক হতে গেলে দিতে হবে বলি! তাই দম্পতি অপহরণ করে দুই লটারি বিক্রেতা মহিলাকে, তারপর...
advertisement
সেই ক্লাবের সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, শহরবাসীকে নতুন চমক দিতে চলেছে দাদা ভাই সংঘ ক্লাব পাঠাগার। তাদের পুজোর মণ্ডবের থিম মালয়েশিয়ার টুইন টাওয়ার। পুরো প্যান্ডেল কাচের তৈরি হবে। প্যান্ডেলের ভিতরে প্রবেশ করলে মনে হবে হিরে দিয়ে তৈরি হয়েছে মণ্ডপ। আলোকসজ্জার সঙ্গে থাকছে মিউজিক। পুরোটাই চন্দননগরের আলোকসজ্জা। এ বছরের পূজোয় ব্যয় হচ্ছে প্রায় চল্লিশ লক্ষ টাকা।
রায়গঞ্জ টুইন টাওয়ারের উপচে পড়া ভিড় নিয়ে সমস্যা হয়েছিলো...সেই ভিড় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আমাদের এ বিষয়ে কথা হয়েছে এবং আমাদের যে সদস্যরা রয়েছে তারা সব সময় সক্রিয় থাকবে। কোন সমস্যা হতে দেব না আমরা। পূজো মন্ডপের আশেপাশে যাতায়াতের ব্যবস্থা সুন্দর করে তৈরি করব আমরা। তিনি মনে করছেন, এই পুজো মণ্ডপ ও প্রতিমাকে দর্শন করতে শুধু জলপাইগুড়িবাসী নয় পার্শ্ববর্তী জেলা থেকেও মানুষ আসবেন।
Surajit Dey