এমনকি জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের কারনে রাস্তার পাশে থাকা নায়নজুলি গুলি ভরাট করে দিয়েছে সড়ক কর্তৃপক্ষ। ফলে একসময় যেখানে চাষীরা পাট পচাতেদিতেন এখন তা আর পারছেন না। অন্যদিকে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ার দরুন ছোট ছোট ডোবা গুলিতেও জল শুকিয়ে যাচ্ছে। এর দরুণ পাটের রঙ কালচে হয়ে যাচ্ছে। বাজারে যার বাজার দর খুবই সামান্য। চাষীদের অভিযোগ, পাট চাষ করতে বিঘায় ছয় থেকে সাত হাজার টাকা খরচ হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রেশনের চাল আটা চুরির অভিযোগ! বেপাত্তা অভিযুক্ত
একদিকে জাক দেওয়ার জায়গার অভাব অন্যদিকে পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাব। যার ফলে পাটের রঙ এর পরিবর্তন হচ্ছে। কালো কিংবা বাদামি রঙের দেখা মিলছে পাট গুলিতে। যেগুলো বাজারে বিক্রি করলে বাজার দর খুবই কম। যে পরিমাণখরচ করে তারা পাট চাষ করেছেন তা উঠবে না বলেও আশঙ্কা চাষীদের। ফলে পাট চাষে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে বলে জানান চাষীরা।
আরও পড়ুনঃ রাখি পরানো! তাও আবার হাতিকে! কি কারনে এমন উদ্যোগ?
ময়নাগুড়ির মাধবডাঙ্গা এলাকার কয়েকশো বিঘা পাট চাষ করলেও লোকসানের মুখে পড়েছেন তাঁরা।স্থানীয় বাসিন্দা অমল রায় বলেন, \" বৃষ্টির অভাবে পাট নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। জায়গা নেই পাট জাক দেওয়ার।\" মিনতি রায় বলেন, \"জলের জন্য সমস্যায় পড়েছি। ধান রোপণ করতে পারছি না। বৃষ্টি হলে ধান চাষ করতে পারবো কিন্তূ বৃষ্টি না হলে খুব সমস্যায় পড়বো আমরা।\"
Geetashree Mukherjee