তারা আরও জানান বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে এবং মহাজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে এই ব্যবসা তারা করেন। এরইমধ্যে এই অবস্থা হলে তারা কি করবেন ভেবেই কুল কিনারা পাচ্ছেন না। তাদের মতে, এই সোনালী মুরগি ৮৯ দিনেই , বাজারের রফতানি করার সময় হয়ে যায়। কিন্তু এই অবস্থায় বাজারের রফতানি করতে না পারায় সমস্যায় পড়ে গিয়েছেন মুরগি চাষিরা।
advertisement
আরও পড়ুন: প্যান-আধারের লিঙ্ক করাতে হয় নাকি? না জানার ফলে যা হচ্ছে! জানুন
আরও পড়ুন:
যদিও তাদের বক্তব্য, লোকাল মুরগির চাহিদা কম।, স্থানীয় বাজারে এত মুরগি রফতানি সম্ভব নয় তাই তারা বাইরের রাজ্যগুলিতে এই মুরগি রফতানি করে থাকে। যেমন অসম, ত্রিপুরা সহ অন্যান্য জায়গায়। এই ব্যাপারে মুরগি চাষিদের প্রশ্ন করা হলে তারা জানান , তারা জানতে পারেন বাইরে রাজ্যগুলিতে বার্ড ফ্লুর মত সংক্রমণ হয়েছে বলে বাইরের রাজ্যে মুরগি রফতানি বন্ধ করা হয়েছে। এতেই মাথায় হাত মুরগি চাষিদের। বর্তমানে তাদের দাবি, সরকার যদি তাদের দিকে একটু নজর দেন তাহলে ভাল হয়।
সুরজিৎ দে