শতছিদ্র টিনের ফাঁক দিয়ে আসা পূর্ণিমার কয়টি দিন চাঁদের আলোয় কাটতো রাত, পঞ্চায়েতে পালা বদলই অমাবস্যা কাটিয়ে সাড়া বছরের জন্য পূর্ণিমা এনে দিল সাকিনার ঘরে। জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তিস্তার চড় এলাকার ৭ টি বুথের মধ্যে ১টি বুথে পঞ্চায়েত ভোটে জয়যুক্ত হয়েছে বামফ্রন্টের সিপিআইএম প্রার্থী গোসাই সরকার। গত ৫ বছর এলাকায় ছিল তৃণমূলের পঞ্চায়েত। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, বর্ষায় খড়ের চাল দিয়ে জল পড়লেও পঞ্চায়েতের কাছে গিয়ে একটা ত্রিপল চেয়েও পাননি এলাকার মানুষরা।
advertisement
আরও পড়ুন: মশা খেকো মাছ! গপ করে গিলে নিচ্ছে মশা! বাঁচাবে ডেঙ্গি থেকে! জানুন
আরও পড়ুন:
তিস্তা পাড়ের উত্তর সুকান্ত নগর কলোনি এলাকার মানুষ বর্ষার সময় বেশিরভাগ দিনই জলে কাদায় জীবন যুদ্ধ চালান। তিস্তার জল সামান্য বাড়লেই এলাকায় ঢুকে পড়ে জল। খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার সেই সুকান্তনগর উত্তর বুথের ৮০ ঊর্দ্ধ এক গরীব অসহায় বৃদ্ধার গৃহে দীর্ঘ ৫ বছর পর পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয় এলাকা সিপিআইএম-এর পঞ্চায়েত গোসাই সরকার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে। “রক্তে গড়া বক্রেশ্বরের আলো ঘরে ঘরে জ্বালো”-এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল সিপিআইএম-এর উদ্যোগে। জেলা পরিষদ ,জলপাইগুড়ির পৌরসভা সহ বিভিন্ন সরকারি দফতরের কোটি কোটি টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকলেও তৃণমূল সরকার তাদের বিদ্যুৎ সংযোগ কাটে না অথচ গরীব অসহায় বৃদ্ধার সামান্য বিল বাকি পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়।
সুরজিৎ দে