স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, এলাকায় একটি মাত্র ব্যবহার উপযোগী পুকুর রয়েছে। সেই পুকুরের উপর নির্ভরশীল কয়েকশো মানুষ। স্নান, বাসন মাজা, কাপড় কাঁচা, নানা কাজে লাগে এই পুকুর। যদিও পুকুরটির মালিকানা রয়েছে ওই কোম্পানির। কিন্তু এলাকার মানুষের দাবি, দশকের পর দশক এই পুকুরটি ব্যবহার করা হয়। পাশাপাশি পুকুরটি ভরাট হলে বর্ষায় জলমগ্ন হতে পারে এলাকা।
advertisement
পুকুর ভরাট দেখে চিন্তা বাড়ে এলকারা মানুষের। তাঁরা এ বিষয়ে দফতরে অভিযোগ জানান। শুরু থেকেই স্থানীয় মানুষ আইনের উপর আস্থা রেখেছিলেন। প্রত্যেকে ন্যায় বিচারের অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে অপেক্ষার অবসান। চিন্তামুক্ত সকলে। প্রশাসনের নির্দেশ আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পুকুরে বেআইনি ভাবে ফেলা মাটি তুলে দিতে হবে। সেই মতো ওই কোম্পানির তরফ থেকে মাটি তোলার কাজ শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ফের কংগ্রেসের পালে হাওয়া, তৃণমূলে বড় ভাঙন! অন্য পথের সন্ধান দিচ্ছে মুর্শিদাবাদ?
আরও পড়ুন: গ্রামের মাঠে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল, পুলিশ এসে বিপদ থেকে বাঁচায়
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান জানান, "এলাকায় অন্যায় ভাবে পুকুর ভরাট হচ্ছিল। তার প্রতিবাদে সাধারণ মানুষ রুখে দাঁড়িয়েছিল। এ বিষয়ে তাঁরা লিখিত অভিযোগ জানান। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বেআইনি পুকুর ভরাট বন্ধ হয়। তবে এ ঘটনার পর থেকে পুকুর ভরাট করতে গেলে ভেবে দেখবে মানুষ। এ বিষয়ে যথা উপযুক্ত সহযোগিতা করেছে ঊর্ধ্বতন দফতর।স্থানীয় মানুষ ওই পুকুর আবার আগের অবস্থায় ফিরে পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন।"
রাকেশ মাইতি





