এক সময়ে জেলার কৃষি ভাণ্ডার বাগনান। এই কৃষি প্রধান বাগনান ব্লকের অন্তর্গত বাইনান গ্রাম পঞ্চায়েত। এই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বর্তমানেও বহু মানুষ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত। পাশাপাশি এই পঞ্চায়েত এলাকায় কুটির শিল্প, শ্রমিক ও চাকরিজী মানুষের বসবাস। বাইনান গ্রাম পঞ্চায়েতের ২১ টি সংসদ। প্রতিটি সংসদ শাসক দলের দখলে।শাসকদলের অধীনে এই গ্রাম পঞ্চায়েত ২১ টি সংসদের মানুষ খুশি। সমগ্র এলাকাতে সুষ্ঠুভাবে সরকারি উন্নয়ন পৌঁছেছে, দাবি পঞ্চায়েত প্রধানের। প্রধানের সেই দাবিকে মান্যতা দিয়েছে পঞ্চায়েত এলাকার সিংহভাগ মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুন: রাজ্যের একমাত্র পুরুষদের নার্সিং ট্রেনিং কলেজ! চালু হবে শীঘ্রই! জানুন
সরকারি প্রকল্প পেয়ে এবং পঞ্চায়েত পরিষেবায় খুশি তারা।আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে, অধিকাংশ মানুষ চাইছেন শাসক দলের দখলেই থাকুক এই পঞ্চায়েত। পানীয় জল রাস্তাঘাট আলোর ভাল ব্যবস্থা হয়েছে এবার। এছাড়াও বিভিন্ন এলাকার প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী পঞ্চায়েতের তরফ থেকে কাজ হয়েছে গত পাঁচ বছরে। মালতি সাঁতরা জানান, সরকারি প্রকল্পে উপকৃত এবং পঞ্চায়েতের পরিষেবা সুষ্ঠুভাবে পেয়েছি।
তাঁরা চাইছেন শাসক দলের দখলেই থাকুক পঞ্চায়েত। ১০০ দিনের কাজ করে টাকা মেলেনি তবে পঞ্চায়েতের প্রতি ভরসা রয়েছে। যারা ক্ষমতায় রয়েছে তারাই নির্বাচনের পর ক্ষমতায় থাকুক। তাহলেই আমরা সুষ্ঠুভাবে পরিসেবা এবং কাজ পাব, বললেন, মিলন সাঁতরা। অন্যদিকে অভিযোগের সুর রয়েছে সামান্য কিছু মানুষের গলায়। কোরিয়া গ্রামের বাসিন্দা পূর্ণিমার সাঁতরা জানান এখনও লক্ষ্মীর ভান্ডারের সুবিধা পেলাম না। সবকিছু থেকেই বঞ্চিত রয়ে গেছি।এ প্রসঙ্গে পঞ্চায়েত প্রধান তাপস হাজরা জানান, পঞ্চায়েতের অধিকাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে রাস্তাঘাট আলো ছাড়াও মানুষের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী কাজ হয়েছে এলাকা ভিত্তিক।
রাকেশ মাইতি