সেদিন কবিকে শোভাযাত্রা করে আনা হয়েছিল। বিকেলের আসরে নিজের লেখা দু’টি গান গেয়েছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। সে আসরে হারমোনিয়াম থাকলেও, ছিল না তবলা। তাছাড়া এখনকার মত ছিলনা মাইকও। স্থানীয় তরুণ-তরুণীরা তাঁর গানে উদ্বেল হয়ে উঠেছিল।
আরও পড়ুনঃ সবাইকে সরকারি প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসার উদ্যোগ জেলাশাসকের
advertisement
আজও যেন সেই সুর ভেসে বেড়াচ্ছে বাগনানের আকাশে বাতাসে। আরও জানা গিয়েছে, কাজী নজরুল ইসলাম সেদিন যে’দুটি গান গেয়েছিলেন – “ওঠরে চাষী জগদ্বাসী ধর কষে লাঙল” এবং “জাতের নামে বজ্জাতি সব জাত জালিয়াৎ খেলছ জুয়া”। যদিও কালের অমোঘ নিয়মে ক্রমে হারিয়ে যেতে বসেছে সেইসব গৌরবময় স্মৃতি।
আরও পড়ুনঃ এ এক অনন্য পাঠাগার! ডিজিটাল যুগেও লাইব্রেরিতে আসছেন বহু পাঠক, কী এমন আছে এখানে?
বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে গেছে সেদিনের মিত্র বাড়ি। তবু বিদ্রোহী কবির জন্মদিনে সেই গৌরবময় স্মৃতিকে আঁকড়ে ধরেই কবির চরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন কিছু ইতিহাস সচেতন নাগরিক।
Rakesh Maity