স্থানীয় গ্রামবাসীদের কথায় জানা যায়, একসময় সাহাপুর গ্রাম সহ বিস্তীর্ণ এলাকা জঙ্গলময় ছিল, সে সময়ে ডাকাতেরাই ওই এলাকায় বসবাস করত তখন তারা ওই এলাকায় লুটকালি পুজোর সূচনা করেছিল। এই পুজোর বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যেমন বেশ কিছুদিন আগে প্রতিমা গড়া শুরু হলেও পুজোর দিন প্রতিমার রং করে মায়ের আরাধনা শুরু হয় আজও।ডাকাতদের হাতে প্রতিষ্ঠিত কালীপুজো প্রায় তিন থেকে চার শতাব্দী প্রাচীনআগে সূচনা হয়েছিল ডাকারদের হাত ধরে। ডাকাতের দল গ্রাম থেকে নিশ্চিহ্ন হবার পর ধীরে ধীরে গ্রামের মানুষ অর্থাৎ সেই পুজো বারোয়ারি পুজোয় পরিণত হয়।
advertisement
আরও পড়ুন - Indian Railways: বড় সিদ্ধান্ত, নির্দিষ্ট স্টেশন থেকেই ট্রেনে উঠুন, না হলে বাতিল হবে আপনার টিকিট
তবে পুজোর রীতিনীতি প্রায় সমস্ত কিছুই একই রয়েছে, গ্রামের মানুষ ভক্তরা মায়ের কাছে পুজো ফল সামগ্রী সহ নিবেদন করেন, সেই ফল বাঁশের দিয়ে ঘেরা থাকবে, পুজো চলাকালীন রীতি অনুযায়ী একাধিক বার সেই ফল বা প্রসাদ লুট করবে ভক্তরা। এই রীতি আজও অক্ষত। প্রতি বছর কালীপুজোর দিন এই পুজো অনুষ্ঠিত হয় তারই প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে পাঁচ লাখ সাহাপুর গ্রামে।
Rakesh Maity





