জানা গেছে, কাশফুল তোলার পরই তা খুব দ্রুত নুয়ে পড়ে। ফলে খুব সন্তর্পণে তুলতে ও তা সযত্নে সংগ্রহ করতে হয়। কাশফুল তোলার পদ্ধতি ও তা সংগ্রহ ঠিকঠাক হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে বিশেষ দলও আসে। সূত্র মারফত জানা গেছে, ইতিমধ্যেই প্রায় ২৫ কেজি কাশফুল সংগ্রহ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: হারিয়ে গিয়েছে কোলের শিশু! শুধু মা নয়, গোটা হনুমান-দল সন্তানের জন্য হাহাকার করছে! আক্রমণ চালাচ্ছে!
advertisement
উল্লেখ্য, গত বছর হাওড়ায় প্রশাসনিক বৈঠকে এসে কাশফুলকে কাজে লাগিয়ে বালিশ তৈরির সম্ভাবনার কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই কাশফুলকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে বালিশ তৈরি করা সম্ভব তা নিয়ে শুরু হয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী কিছুদিনের মধ্যেই হাওড়ায় কাশফুলকে কাজে লাগিয়ে বালিশ ও তোষক তৈরি করে তা বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। এর ফলে মহিলারা যেমন স্বনির্ভর হবেন তেমনই কাশফুলের ব্যবহারে নতুন দিশা দেখবে বাংলা।
রাকেশ মাইতি