ওই এলাকায় দুটি জলের হাত কল রয়েছে তবে পাম করলেও জল সেভাবে পাওয়া যায় না যদিও বা জল পাওয়া যায় একটি কলে তা পান করার অযোগ্য, সেই জলে কাপড় কাচা বা বাসন মাজা সম্ভব বলে জানান গ্রামের মানুষ। তার উপর কল খারাপ হলে কোন গুরুত্বই দেয় না স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসন।
advertisement
আরও পড়ুন - বড়লোক হতে গেলে দিতে হবে বলি! তাই দম্পতি অপহরণ করে দুই লটারি বিক্রেতা মহিলাকে, তারপর...
নিজেরাই চাঁদা তুলে কল মেরামত করে। এই সমস্যা দীর্ঘদিনের পঞ্চায়েত প্রশাসন এ বিষয়ে গুরুত্ব দেয়নি বলেই অভিযোগ স্থানীয় মানুষের। গ্রামের মানুষ পানীয় জলের চাহিদা মেটায় গ্রামের মধ্যবর্তী দিয়ে পানীয় জলের যে পাইপলাইন সেই পাইপলাইন থেকে জল পেয়ে, তবে সেই জল পেতে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় প্রতিদিন। সেখানে দেখা মেলে গ্রামের মহিলারা মুখ দিয়ে পানীয় জলের পাইপলাইন থেকে জল টানছে। যা একেবারে অবাক করার মত, সেই জল নিতে দেখা যায় লম্বা লাইন। তাও আবার সামান্য পরিমানে ধীর গতিতে জল পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন - Viral News: কনডোম থেকে লিপস্টিক, ডিটারজেন্ট থেকে চিনি সবতেই থাকে ‘এই’ জিনিস, লিস্ট দেখলে চমকে যাবেন
ওই এলাকার মানুষ জানান, এই জলের সমস্যা দীর্ঘদিনের শুধু হিরাপুর ব্রাহ্মণপাড়া নয় পার্শ্ববর্তী এলাকাতেও একই সমস্যা। তাদের অভিযোগ ওই এলাকায় দুটি ডিপ টিউবওয়েলথাকলেও একটি অকেজো অন্যটিতে জল পাওয়া যায় তবে সেই জল খাবার যোগ্য নয়।এই প্রসঙ্গে সারেঙ্গা পঞ্চায়েত প্রধান মৃদুলা বাছার জানান, বিষয়টি পঞ্চায়েতে লিখিত আকারে জানানো হয়নি আগে, তবে তিনি এ বিষয়ে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন, এবং মানুষ যাতে করে সুষ্ঠুভাবে পানীয় জল পান সে বিষয়ে গুরুত্ব দেবেন।
Rakesh Maity