কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জীবনের শেষ প্রায় ১২টি বছর এই বাড়িতে কাটিয়েছিলেন, এই বাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বহু ইতিহাস। বাড়ির উল্টো দিকেই সেই পুকুর যে পুকুরে সাহিত্যিকের দুটি মাছ ছিল কার্তিক ও গণেশ তাদের সোনার নথ পরিয়ে রাখতেন, নিয়মিত খাবার দিতেন যখন যাকে নাম ধরে ডাকতেন সে চলে আসতো কাছে। বাড়ির উঠানে ছিল প্রকাণ্ড পেয়ারা গাছ। তবে গণেশ কার্তিক বা সেই পেয়ারা গাছের আর দেখা মেলে না, তবে রয়ে গেছে তাদের ইতিহাস।
advertisement
আরও পড়ুন - এলাকার দুই যুবতী সমকামী! ‘শিক্ষা’ দিতে হবে ভেবে গোপনাঙ্গে রডের ছ্যাঁকা দিল যুবকরা!
একদিকে সাহিত্যিকের বাড়ি অন্যদিকে মনোরম নদীর পার্শ্ববর্তী পরিবেশ উভয়ের টানে পর্যটকরা আসছেন। পর্যটকদের আরও বেশি করে আকৃষ্ট করতে স্থানীয় প্রশাসনও উদ্যোগী, একটু একটু করে সাজিয়ে তুলছে নদী সংলগ্ন স্পট। প্রশাসনের পক্ষ থেকে কয়েক বছরেই সৌন্দর্যায়ন বৃদ্ধি করার উদ্যোগী। এর পাশাপশি পর্যটকদের কপাল ভাল থাকলে এই রূপনারায়ণে দেখা যেতে পারে ডলফিনের। শরৎচন্দ্রের এই বাসভবনে আজও অক্ষত রয়েছে শরৎচন্দ্রের ব্যবহৃত জিনিস।
আরও পড়ুন - মোবাইলে ডাউনলোড করতে বলল ‘এই’ পরিচিত অ্যাপ, তারপরেই গায়েব এত্ত টাকা
আর এই পর্যটন কেন্দ্রে আপনি যদি এক দিনের জন্য আস্তে চান তা হলে দক্ষিণ পূর্ব রেলের খড়গপুর শাখার দেউলটি স্টেশনে নেমে উত্তরে ১০ মিনিটের পথ। অথবা ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের দেউলটি বাস স্টপেজে টোটো ধরে সামতাবেড় গ্রাম। কাছাকাছি থাকার জন্য লজ রয়েছে৷
Rakesh Maity