হাসপাতাল নতুন করে সেজে উঠবে, এই খবর প্রায়ই শোনা যায়। স্থানীয় মানুষের কথায়, প্রায় একশত বছর আগে গ্রামের মানুষের কথা ভেবে এই হাসপাতালের প্রতিষ্ঠিত হয়। শেষবারের মতো পরিষেবা মিলত প্রায় তিন দশক আগে। এখনও সাধারণ মানুষ মুখ চেয়ে রয়েছে হাসপাতাল আবার সেই পুরনো ছন্দে ফেরার। এখন হাসপাতলে কোনো রকমে চলছে বহিঃবিভাগ পরিষেবা। স্থানীয় মানুষজন জানায় মাঝেমধ্যেই শোনা যায় হাসপাতালে অন্তঃবিভাগ পরিষেবা নতুন করে চালু হবে, তবে কানে শোনাই যেন সার! আজও বন্ধ অন্তঃবিভাগ।
advertisement
আরও পড়ুন: দেব, মিমি থেকে সায়নী, সুদীপ! ত্রিপুরায় তৃণমূলের স্টার ক্যাম্পেনারের তালিকায় চাঁদের হাট
পঞ্চায়েত প্রধান জানান, এলাকার মানুষের কথা ভেবে বহুবার স্বাস্থ্য বিভাগে লিখিত জানানো হয়েছে গ্রামীণ হাসপাতালে অন্তঃবিভাগ পুনরায় চালু করতে, কোনো ভাবেই কাজ হয়নি। তবে ২০১৫ সালে নতুন বিল্ডিং, বেড সরঞ্জাম এল অন্তঃবিভাগ চালু হবে। কিন্তু সেবারও থমকে পড়ল। অন্তঃবিভাগে সরঞ্জাম পড়ে থেকে নষ্ট হয়ে গেল।
এখনও কিছু এলাকায় অসহায় অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারে বাড়িতেই সন্তান প্রসবের মতো ঘটনা ঘটে। দূরে খরচ করে যেতে দারুণভাবে সমস্যার সম্মুখীন হয় ওই সমস্ত পরিবার। এই সমস্ত মানুষগুলোর কথা ভেবেই চেষ্টা করে চলেছি পুনরায় হাসপাতালে সমস্ত রকম পরিষেবা চালু করার।
রাকেশ মাইতি