স্থানীয় মানুষের অভিযোগ একাধিক বার পঞ্চায়েত প্রশাসনকে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা। স্থানীয় এক মহিলা চাঁদ উসমানী খাঁ জানান, আবাস যোজনার ঘর পেতে পঞ্চায়েত সদস্যের নিকট গেলে তিনি তাকে বসত ভিটের জমি বিক্রি করে ঘর তৈরির পরামর্শ দেন বলে অভিযোগ। ওই এলকায় একাধিক পরিবার রয়েছে, যারা বর্ষায় মাথা ঢাকতে পলিথিনই ভরসা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভেঙে গেছে ঘর কয়েক বছর এভাবেই অতি কষ্টে সপরিবারে বসবাস মানুষের, পঞ্চায়েত প্রশাসন ফিরেও তাকায়নি তাদের দুরবস্থার দিকে, অভিযোগ স্থানীয় মানুষের।
advertisement
আরও পড়ুনঃ অমানবিক! ফ্ল্যাটের দখল নিয়ে বিবাদের জেরে ঘন্টার পর ঘন্টা আটকে রাখা হল শিশুকে!
তবে এই প্রসঙ্গে সারেঙ্গা, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মৃদুলা বাছার জানান, সরকারের নিয়মবিধি মেনে ২০১১ সালে তালিকায় থাকা নাম অনুযায়ী ২০২১ সাল পর্যন্ত কাজ হয়েছে। পুনরায় আবাস প্লাস যোজনার কাজ শুরু হয়েছে। গত তিন বছর আগে এলাকার মানুষের অবস্থা অনুযায়ী নিয়ম মেনে ছবি তুলে পাঠানো হয়েছে তার তালিকাও প্রকাশ হয়েছে যে সমস্ত পরিবার আবাস যোজনা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন তাদের অধিকাংশই নাম রয়েছে ওই তালিকায়। সরকারি নির্দেশকামীনে কাজ শুরু হলে মানুষ পর্যায়ক্রমে ঘর পাবেন।
আরও পড়ুনঃ পথ কুকুরদের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করতে উদ্যোগ নিলেন পশুপ্রেমীরা
'জায়গা বিক্রি করে ঘর তৈরীর করার পরামর্শ ' তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা বলে জানান, সারেঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য জিতেন মল্লিক। তিনি জানান এলাকার মানুষের বাড়ি বাড়ি খোঁজখবর রাখার চেষ্টা করেন নিয়মিত, সরকারি পরিষেবা মানুষকে নিয়ম মাফিক পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করেন সরকারি নির্দেশ মেনে। অভিযোগকারীদের ঘূর্ণিঝড়ে বাড়ি ভেঙে পড়ে যাওয়ায় ক্ষতি পূরণ পঞ্চায়েতের পক্ষে দেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন।
Rakesh Maity