প্রধান উদ্যোক্তা মৃণাল মাইতি এ প্রসঙ্গে জানান, জেলায় শিল্পীদের কাছে সেভাবে চিত্র প্রদর্শনের সুযোগ নেই। বিশেষ করে কম বয়সি শিল্পীদের জন্য। সমস্ত বয়সি শিল্পী যাতে উৎসাহ পায়, সেইদিক গুরুত্ব রেখেই ডোমজুড়ে অনুষ্ঠিত এই চিত্র প্রদর্শনী মেলা। এর মাধ্যমে বহু শিল্পীর সমন্বয়ে সার্বিক উন্নতি ঘটবে। সেই উদ্দেশ্য নিয়ে এই চিত্র প্রদর্শনী মেলা। জেলার শিল্পীদের শিল্প প্রদর্শনী সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা।
advertisement
আরও পড়ুন: শকুন বাড়ছে রাজাভাতখাওয়ায়, পরিবেশে ফিরছে ভারসাম্য, কেন এই পাখির মড়ক লাগে জানেন!
আরও পড়ুন: বাম্পার প্রাইজ! রাতারাতি কোটিপতি মালদার দিনমজুর, এত টাকা নিয়ে কী করবেন এবার?
মেলা মানেই মিলন উৎসব। ছবি ভালবাসেন যাঁরা, তাঁরা তো আসবেনই চিত্র প্রদর্শনীতে, পাশাপাশি আরও অনেক মানুষ মেলা ভালোবেসে আসবেন। মেলা প্রাঙ্গণে এসে দেখা যাবে বিভিন্ন চিত্র শিল্পীদের দিয়ে সাজানো পরিবেশ। ছোট বড় শিল্পীদের শৈল্পিক দক্ষতার অসংখ্য নমুনা। দেখে মন ভরবে মেলায় আসা মানুষের। এর মাধ্যমে কম বয়সি শিল্পীরা দারুণ ভাবে উৎসাহ পাবে অসংখ্য মানুষের সামনে তাঁদের হাতে অঙ্কিত ছবি তুলে ধরতে পেরে।
২০১২ সালে একটু একটু করে 'ওপেন স্কাই'-এর সদস্যদের হাত ধরে প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। তা ২০১৭ সালে আত্মপ্রকাশ করে প্রথমবার। সূচনা বর্ষের অভিজ্ঞতাকে পাথেয় করে দ্বিতীয় বর্ষেও বেশ প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছিল চিত্র প্রদর্শনী মেলা। প্রথম দু'বছর এই চিত্র প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত হয় স্থানীয় একটি স্কুলে। এবার তৃতীয় বর্ষে 'ওপেন স্কাই' আয়োজিত চিত্র প্রদর্শনী মেলা। হাওড়া জেলার শিল্পীদের পাশাপাশি হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া, মেদিনীপুর ও বর্ধমান থেকে শিল্পীরা এসে এই চিত্র প্রদর্শনী মেলায় অংশগ্রহণ করেছেন।
রাকেশ মাইতি