আরও পড়ুন: ডেঙ্গি ঠেকাতে বিডিও’র পর রাস্তায় নামলেন জেলাশাসক! তারপর যা হল
হুগলির আরামবাগের বলরামপুরে বাড়ি পদ্মাবতী দাসের। গোটা এলাকার মধ্যে তিনি একমাত্র মহিলা মৃৎশিল্পী হলেও দুর্গাপুজোর আগে অর্ডারের খামতি নেই। চলতি বছর ৩০ টি দুর্গা প্রতিমা তৈরির বরাত পেয়েছেন।
ছোটবেলায় দুর্গা প্রতিমা তৈরি করা দেখতেন পদ্মাবতী। সেই থেকেই মূর্তি তৈরির নেশা পেয়ে বসে তাঁকে। বিয়ের পর শ্বশুর বাড়িতে এসেও সেই কাজেই নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন। তাঁর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলেছে সংসারের কাজ। তিন ছেলেকে মানুষ করে তাঁদেরও মূর্তি তৈরির কাজ শিখিয়েছেন। তবে বয়স হলেও এখনও নিজের হাতে প্রতিবছর দুর্গাপুজোর আগে খড় বাঁধা থেকে শুরু করে প্রতিমার চক্ষুদান সবটাই করেন। তাঁর তৈরি প্রতিমার বেশ ভাল কদর আছে।
advertisement
পদ্মাবতী দেবী নিজে জানান, ছোটবেলায় মাটির পুতুল তৈরি করতাম। বাবা তখন দুর্গা মূর্তি গড়তেন। সেই দেখেই মূর্তি করার কাজ শিখি। এরপর লক্ষ্মী, কালী মূর্তি তৈরি করি। খড় বাঁধা থেকে শুরু করে প্রতিমার গায়ে মাটি লাগানো, চক্ষুদান আস্তে আস্তে সবটাই শিখে যাই।
শুভজিৎ ঘোষ





