স্কুলের ছাত্রীদের দাবি, দিদিমণিদের কাছে তাদের পছন্দের খাবার আবদার করলেই পরদিন তা হাজির হয় মিড ডে মিলের পাতে। সেই রকমই ভাবেই পৌষ পার্বণের পর ছাত্রীদের আবদার ছিল পিঠে খাওয়ার সেই অনুযায়ী মিড ডে মিলে খিচুড়ির সঙ্গে বাড়তি পাওনা হিসাবে ছাত্রীদের দেওয়া হয় পাটিসাপটা।
আরও পড়ুন: ১৩ রকমের পিঠেপুলি! দুই বাংলার মিষ্টির স্বাদ এবার অযোধ্যার পাহাড়তলিতে, কোথায় পাবেন জেনে নিন
advertisement
আরও পড়ুন: ফোনেই বিশাল ফাঁদ! প্রতারণার শিকার হয়ে টাকা খোয়ালেন সুন্দরনের মহিলা
বর্তমানে এই স্কুলে ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় চারশো জনের উপর। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা মৃদলা হালদার বলেন পৌষ পার্বন উপলক্ষে ছাত্রীদের জন্য পাটিসাপটা করা হয়েছে। তবে প্রতি দিনই মিড-ডে মিলে ছাত্রীদের জন্য বিশেষ কিছু না কিছু আইটেম থাকে। তিনি জানান, বিশেষ কোনও টেকনিক নেই। বাড়তি খরচ বাঁচিয়ে এটা করা সম্ভব এবং পুরো বাজার করার দায়িত্বটা তিনি নিজের কাঁধেই নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একটু সদিচ্ছা থাকলে স্কুলের মিড মিড মিল নিয়ে আঙুল তোলা সম্ভব নয়, যা প্রমাণ করে দিয়েছে হুগলির ফুরফুরা নারায়ণী বালিকা বিদ্যালয়।”
রাহী হালদার