চুঁচুড়ার কোর্টের মাঠের পাশে রয়েছে একটি ছোট্ট চায়ের দোকান। সেই চা খেতে প্রতি সন্ধ্যায় ভিড় জমান জেনারেশন ওয়াই। চা তাও আবার ফিউশন। বর্তমান সময়ে সবেরই যখন ফিউশন ঘটছে তখন চা-ই বা কেনো পিছিয়ে থাকবে। তন্দুরি চা, মালাই চা, পোড়া দুধের চা, চকলেট চা এর সঙ্গে নাম লিখিয়েছে নলেন গুড়ের রসগোল্লা চা। চায়ের দোকান শুরু হওয়ার কাহিনীও রয়েছে এক বিশেষ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ চতুর্দিকে স্বচ্ছ জল, মধ্যে ছোট্ট নির্জন দ্বীপ, ডিসেম্বরে কম খরচে গন্তব্য হোক এই জায়গা
দোকান মালিক বছর ২০-র সানি মাল হোটেল ম্যানেজমেন্ট নিয়ে পড়াশোনা করে চাকরি করছিলেন ভিন রাজ্যে। করোনার সময় তাকে ফিরে আসতে হয় বাড়িতে। পেশার তাগিদেই শুরু করেন চায়ের দোকান। চায়ের প্রতি ভালোবাসাই তাকে অনুপ্রেরিত করেছিল অভিনব চায়ের দোকান খোলার জন্য। পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চায়ের ফিউশন করা শুরু করেছিলেন সানি। তার ফিউশন চায় আসতে আসতে মন কাড়তে শুরু করে নয়া প্রজন্মের। সেই থেকেই চলছে...
সানির দোকানে ফিউশন চা খেতে প্রতি সন্ধ্যায় ভিড় জমান তরুণ তরুণীরা। সেই ফিউশন চায়ের মধ্যেই শীতকালের নব সংযোজন নলেন গুড়ের রসগোল্লা চা। এই চায়ের স্বাদ যেমন একদিকে তন্দুর চায়ের মতো, তার সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় গুড়ের রসগোল্লার স্বাদ। দোকানে রসগোল্লা চা খেতে আসা যুবক বলেন, "মুখে বলে বোঝাতে পারব না রসগোল্লা চা ঠিক কতটা ভাল খেতে।"
রাহী হালদার