আরও পড়ুন: কেন্দ্র থেকে যে পরিমাণ খাদ্য সরবরাহ করে রাজ্যকে তার অধিকাংশই চুরি যায়! পরিমাণ জাস্ট ভাবতে পারবেন না
সৌমিত্র রায়ের বাড়ি হুগলির গোঘাটের রুঘুবাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের গৌরাঙ্গবাটি এলাকায়। গত ২০ বছর ধরে তিনি বাংলার গৃহশিক্ষকতা করছেন। মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক স্তরের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য পড়ান। এটাই তাঁর পেশা হলেও বহু দুঃস্থ ছেলেমেয়েকে বিনামূল্যেও পড়ান সৌমিত্রবাবু। গোঘাট এলাকায় গৃহশিক্ষক হিসেবে তিনি বেশ জনপ্রিয়। তবে এইবারের জন্মদিনটা তিনি অন্যরকমভাবে উদযাপন করলেন। তবে মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ানোর ঘটনা এটাই প্রথম নয়।
advertisement
এমন মহতী ভাবনা ও উদ্যোগ প্রসঙ্গে সৌমিত্র রায় জানান, আমরা সকলেই জন্মদিন সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান আনন্দের সঙ্গে কাটাই। কিন্তু রাস্তার ধারে অসহায় গরিব ও দুঃস্থ মানুষরা কষ্টের মধ্যে দিনযাপন করেন। দিনের পর দিন তাঁরা আধ পেটা খেয়ে থাকেন, ভাল পোশাক পরতে পারেন না। তাই নিজের জন্মদিনে অন্য কাজে টাকা খরচ না করে এই মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে তাদের মুখে হাসি ফোটার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
শুভজিৎ ঘোষ