স্কুলের এই বেহাল অবস্থা প্রসঙ্গে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অঞ্জন কুমার দত্ত জানান, ২০১৭ সালে স্কুলের পাকা ঘরে ফাটল দেখা দেয়। এর পরই পাকা বিল্ডিংয়ে ক্লাস নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশেই একটি টালির ছাউনি দেওয়া ঘরে ক্লাস চালু করা হয়। যদিও সেই ঘরের অবস্থাও বেহাল। কোনরকমে স্কুল চলছে। এই পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত শিক্ষক থেকে ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক সকলে। অভিযোগ, এই স্কুল বিল্ডিং সারানোর বিষয়ে বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালেও কোনও কাজ হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: ট্রাফিক আইন নিয়ে সচেতন করতে শিলিগুড়িতে পুলিশের হাতিয়ার বাস্কেটবল
দাদপুর সার্কেলের স্কুল পরিদর্শক সৌমিতা আচার্য স্কুলটির বেহাল দশার কথা স্বীকার করে নিয়ে জানান, অতি শীঘ্রই প্ৰয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইতি মধ্যেই স্কুলের মেরামত এবং নতুন বিল্ডিং তৈরির জন্য পর্যাপ্ত ফান্ড অনুমোদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রাহী হালদার