পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের যুগিপাড়া এলাকায় একটি জলাশয় ভরাট করার অভিযোগ ছিল স্থানীয় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। হাই কোর্ট রায় দেয় জলাশয় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিতে হবে। সেই অনুযায়ী আজ পুরসভার চেয়ারম্যান জেসিবি, ট্রাকটর ও লোকজন নিয়ে যুগিপাড়া হাজির হন। হাজির হন চিকিসৎক নারায়ন কৃষ্ণ বসু। বিএলএলআরও অফিসের কর্মিরা মাপজোপ শুরু করতেই উত্তেজনা ছড়ায়। চিকিৎসক দাবি করেন জলাশয় ভরাট হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শ্রীরামপুরের ফ্যাক্টরিতে আবার গ্যাস লিক! অসুস্থ ২৩ জন কর্মী
তিনি ইকো ফ্রেন্ডলি একটি প্রকল্প করার জন্য পুকুরের চার-পাশটা ঘিরছিলেন।পুরসভার চেয়ারম্যান যদিও জানান,মিথ্যে কথা বলছেন চিকিৎসক। পুকুর বুজানো হয়েছে বলেই হাইকোর্ট থেকে অর্ডার দেওয়া হয়েছে পুকুর খনন করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিতে। সেই কাজ করতেই আমরা এসেছি।স্থানীয় বাসিন্দারা খুশি এই জলাশয় খনন শুরু হওয়ায়।
আরও পড়ুনঃ ব্যাঙ্কের টাকা আত্মসাৎ-এর অভিযোগে গ্রেফতার ব্রাঞ্চ ম্যানেজার
স্থানীয় বাসিন্দা মিলন রায় বলেন, ২০১৮ সাল থেকে জলাশয় ভরাট শুরু করেন চিকিৎসক। সাড়ে তেরো কাঠা জলাশয়ের সবটাই প্রায় ভরাট করে চার কাঠা কংক্রিটের পাঁচিল দিয়ে চৌবাচ্চার মতো করে রাখা হয়।আমরা এলাকার বাসিন্দারা পরিবেশ রক্ষার জন্য জলাশয় ভরাটের বিরোধীতা করেছিলাম। তখন চিকিৎসক আমাদের কথা শোনেননি, উল্টে যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে ছিলেন। বাধ্য হয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হই আমরা।
Rahi Haldar