TRENDING:

Hooghly News: ২৯৪ বছরের প্রাচীন সাহাগঞ্জের জাগ্রত জ্যাংড়া কার্তিকের পুজো

Last Updated:

বাঙালি বারো মাসে তেরো পার্বণ। হুগলিতে পার্বণের শেষ হওয়ার নামই নেই। বিশ্বকর্মা পূজা থেকে শুরু। দুর্গা, কালী, জগদ্ধাত্রী সব পেরিয়ে এবার কার্তিক পূজার পালা। হুগলির বাঁশবেড়িয়া বিখ্যাত কার্তিক পূজার জন্য। দেবসেনা কার্তিকের আরাধনায় মেতে ওঠে গোটা শহর।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#হুগলি : বাঙালি বারো মাসে তেরো পার্বণ। হুগলিতে পার্বণের শেষ হওয়ার নামই নেই। বিশ্বকর্মা পূজা থেকে শুরু। দুর্গা, কালী, জগদ্ধাত্রী সব পেরিয়ে এবার কার্তিক পূজার পালা। হুগলির বাঁশবেড়িয়া বিখ্যাত কার্তিক পূজার জন্য। দেবসেনা কার্তিকের আরাধনায় মেতে ওঠে গোটা শহর। চারদিনের এই পুজোতে চোখ ধাঁধানো প্যান্ডেল ও নানান প্রতিমার সমাহার। এই কার্তিক পূজোর অন্যতম প্রাচীন একটি পুজো হল সাহাগঞ্জের জ্যাংড়া কার্তিক পুজো। এই পুজোকে ঘিরে স্থানীয় মানুষদের আস্থা ও উন্মাদনার মাত্রা তুঙ্গে থাকে। ২৯৪ বছর ধরে বৈষ্ণব রীতি মেনে পুজো হচ্ছে জ্যাংড়া কার্তিকের।
advertisement

জ্যাংড়া কার্তিকের নামকরণ হয়েছে কার্তিকের রূপের জন্য। কার্তিকের মূর্তিটি দেখলেই মনে হবে ভীষণ ক্রুদ্ধ রূপ ধারণ করে রয়েছে দেবসেনাপতি কার্তিক এখানে। যুদ্ধে যাবার আগে দেব সেনাপতি যে ভীষণ ক্রুদ্ধ রূপ সেই রূপের নামই জ্যাংড়া কার্তিক বা যুদ্ধের আগের কার্তিক। স্থানীয়দের কাছে খুবই জাগ্রত এই জ্যাংড়া কার্তিকের পুজো। হোম যজ্ঞ রীতিনীতি মেনেই নিষ্ঠার সঙ্গে প্রতিবছর পূজো করা হয় জ্যাংড়া কার্তিকের। স্থানীয়দের কাছে এই কার্তিক খুবই জাগ্রত।

advertisement

আরও পড়ুনঃ উদ্যানপালন দফতরের অভিনব প্রয়াস! পলি মালচিং পদ্ধতিতে পেঁপের চাষ

নিষ্ঠাভরে কার্তিকের কাছে কিছু চাইলে তা অবশ্যই পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। লাগাতার দু'বছর করোনার জন্য কার্তিক পুজোর আনন্দ একটু ম্লান হয়েছিল স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে। তবে করোনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও পুরাতন ছন্দে ফিরেছে বাঁশবেড়িয়ার কার্তিক পুজো। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, জ্যাংড়া কার্তিকের কাছে নিষ্ঠা ভরে মানত করলে অবশ্যই ফল পাওয়া যায়।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ ৫০ বছরেও তৈরি হল না কংক্রিটের সেতু! জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন পারাপার

পাড়ার অনেকের জ্যাংড়া কার্তিকের কাছে মানত করে চাকরি হয়েছে বিয়ে হয়েছে এমনকি দীর্ঘ বহু বছর ধরে সন্তান হচ্ছিল না দুই দম্পতির কার্তিকের কাছে মানত করার পর নাকি তাদের বংশপ্রদীপ জ্বলে উঠেছে এমনটাই বিশ্বাস স্থানীয়দের। মানুষের এই পুজোর প্রতি যে আস্থা যে বিশ্বাস তাই এত বছর ধরে এই পুজোকে এগিয়ে নিয়ে আসতে সাহায্য করেছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দিঘা যাওয়ার পথে নেগুয়া গ্রাম! এখানেই রয়েছে বঙ্কিমচন্দ্রের রহস্যময় ইতিহাস, জানুন
আরও দেখুন

Rahi Haldar

বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: ২৯৪ বছরের প্রাচীন সাহাগঞ্জের জাগ্রত জ্যাংড়া কার্তিকের পুজো
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল