আরও পড়ুন: শিলিগুড়িতে বাস টার্মিনাসের কাজে রেলের বাধা, ক্ষুব্ধ মেয়র গৌতম
হুগলির আরামবাগের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বসন্তপুর এলাকার এই শ্মশানেই আশেপাশের বেশ কয়েকটি জায়গার কেউ মারা গেলে তাঁর দাহ কাজ হয়। কিন্তু হঠাৎই সুজিত গাঙ্গুলি তার মালিকানা দাবি করে জেসিবি মেশিন নিয়ে এসে মাঠে ফেলে সেটি ভরাট করার কাজ শুরু করেন। এমনকি শ্মশানের পাশের সরকারি খাস জায়গা দখল করা হচ্ছে বলেও স্থানীয়দের অভিযোগ। কিন্তু পুরনো শ্মশানের সঙ্গে ধর্মীয় বিশ্বাস ও আবেগ জড়িত থাকায় সহজে এলাকার মানুষ বিষয়টি মেনে নেয়নি। এই নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। এলাকার সকলে একজোট হয়ে মাঠে ফেলার কাজ বন্ধ করে দেয়।
advertisement
এই প্রসঙ্গে সুজিত গাঙ্গুলি বলেন, যে জমির উপর শ্মশানটি অবস্থিত সেটি তাঁর পরিবারের। জমির সব রেকর্ড এবং তথ্য আছে বলে তিনি দাবি করেন। এলাকার মানুষ অহেতুক অশান্তি করলে বলে তাঁর অভিযোগ।
শুভজিৎ ঘোষ