স্থানীয় সূত্রে খবর, ত্রিবেনীর ওই জায়গায় আবর্জনার স্তুপ ছিল। পাশেই রয়েছে কাগজ-কুরুণীদের ঝুপড়ি। কাগজ কুরুনী কলোনিদের ময়লা আবর্জনার স্তুপে আগুন লাগে। ঘন্টা দুই এর মধ্যেই সমস্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। প্রথমে দমকলের একটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরবর্তীতে আরও দুটি ইঞ্জিন নিয়ে আসা হয়। আগুনের ভয়াবহতা দেখে স্থানীয় মানুষরা আতঙ্কিত হলেও প্রাণহানি বা সম্পত্তি নষ্ট সেইরকম কিছুই হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: কাজের খোঁজে মিজোরামের নিখোঁজ যুবক এল ক্যানিংয়ে! ঘটনাটি জানলে অবাক হয়ে যাবেন
এই বিষয়ে বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান আদিত্য নিয়োগী জানান, ওই অঞ্চলের পাশেই রয়েছে কিছু বস্তি এলাকা। যেগুলি খুবই ঘন জন বসতিপূর্ণ। আগুন্ত শিগগিরি ছড়িয়ে যেতে পারত। তাহলে খুবই বড় বিপদ হত বাঁশবেড়িয়া শহরের জন্য। স্থানীয় কাউন্সিলরের নজরে আসে আগুন লাগার ঘটনাটি। তৎক্ষণার খবর দেওয়া হয় দমকলকে। দমকলের কর্মীরা দ্রুততার সঙ্গে কাজ করেন। আগুনের জন্য রাস্তায় যান চলাচল বেশ কিছুক্ষণের জন্য ব্যাহত হয়। তবে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে বাঁশবেড়িয়া শহরের মানুষরা।
আরও পড়ুন: ফের চোখরাঙানি করোনার, নবান্ন থেকেই বড় নির্দেশ মমতার!
আগুনের বিষয়ে দমকল আধিকারিক পবিত্র কুমার নন্দী জানান, অনেকটা বড় জায়গা জুড়ে ময়লা আবর্জনা স্তূপ ছিল। সেখানেই আগুন লাগে। আগুনের তীব্রতা থাকার জন্য পান্ডুয়া ও হুগলি থেকে আরো দমকলের দুইটি ইঞ্জিন নিয়ে আসা হয়। কিন্তু তাদের দুই তিন ঘণ্টা প্রচেষ্টার পরে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চলে আসে।
রাহী হালদার