বর্তমানে অধিষ্ঠাত্রীর বয়স, দু'বছর নয় মাস। এখনও স্কুলের গন্ডিতে প্রবেশ করেনি সে। অথচ কঠিন ইংরেজি শব্দ আধো আধো গলায় বলে দিতে পারে ছোট্ট মেয়ে। বাবা অভিজিৎ বিশ্বাস অধ্যাপক, মা গৃহ শিক্ষিকা। খেলার ছলে মায়ের থেকেই বিভিন্ন গাড়ির কোম্পানির নাম, প্রাণী ও গাছের বিজ্ঞানসম্মত নাম-সহ একাধিক জিনিসে শেখা। এখন স্কুলে ভর্তি হয়নি সে।
advertisement
আরও পড়ুন: পার্থর শূন্যতা ভরাবে কে? 'দূত' নিয়ে দরজায় পৌঁছবেন খোদ 'দিদি'! মাস্টারস্ট্রোক মমতার
খেলার ছলে বিভিন্ন গাড়ির কোম্পানির নাম প্রাণী ও গাছের বিজ্ঞানসম্মত নাম-সহ একাধিক জিনিসে শেখানো হয় তাকে ১০০ টি জি কে বলতে পারে কয়েক মিনিটের মধ্যেই। তিন মিনিটের ইন্টারন্যাশনাল বুক অফ রেকর্ডে টু জে গাড়ির কোম্পানির নাম দু মিনিটের মধ্যে। এছাড়াও গান-বাজনার প্রতিও আগ্রহ আছে তার। মা বাবার স্বপ্ন, ভবিষ্যতে অনেক বড় হোক সে। এর আগে দুই বছর বয়সে ইন্ডিয়ান ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম নথিভুক্ত করেছে ছোট্ট অধিষ্ঠাত্রী।
আরও পড়ুন: 'দিদির ভূতেদের তাড়াও, দেবানন্দপুর বাঁচাও', 'ভূতের' খোঁজে তুমুল চাঞ্চল্য ব্যান্ডেলে
মা রাজকুমারী বিশ্বাস বলেন, 'সারাদিন খেলার মাধ্যমে ওকে শেখানোর চেষ্টা করি। বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলি। আর সেই থেকেই ওর মধ্যে মুখস্থ রাখার প্রবণতা বাড়ে। শব্দের প্রতি ভালবাসা থেকেই ওর কথা বলা। এবং বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শী হয়ে ওঠা। সেই রেকর্ড অনুযায়ী ভিডিওর মাধ্যমে এই সংস্থাগুলির কাছে পাঠাই। আর তারপরেই একের পর এক পুরস্কার এনেছে আমার মেয়ে। ওর জন্য আমরা সকলেই গর্বিত।'
রাহী হালদার