গাজনে মন্দিরের চারিদিকে দোকানিরা পসরা সাজিয়ে বসেন। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে বাবা শম্ভুনাথের কাছে সন্ন্যাসগ্রহণ । গাজন শুরু এক সপ্তাহ আগে থেকে সন্ন্যাসীরা উড়তি নেয়। বিভিন্ন অনুষ্ঠান মধ্যে দিয়ে এই গাজনে ব্যাপক আনন্দে দিনগুলি কাটায় গ্রামের মানুষ।
আরও পড়ুন : ভিক্ষা দিতে নিষেধ করেও সমাজকর্মীর বিশেষ উদ্যোগে ভিক্ষাজীবীদের পরিবারেও স্বচ্ছলতা ও স্বাচ্ছন্দ্যের আলো
advertisement
এই বিষয়ে গাজন কমিটির এক ব্যক্তি জানান ১২৩৩ সাল থেকে প্রাচীন রীতি মেনে আজও চলে আসছে বাবা শম্ভুনাথের গাজন। এক মাস ধরে ভোগ রান্না চলে। চণ্ডীপুর শুধু নয়, আশেপাশের বহু মানুষ দূরদূরান্ত থেকে গাজন দেখতে আসে।
শম্ভুনাথ এতটাই জাগ্রত, কোনও মানুষ মনস্কামনা করলে তাঁদের বিশ্বাস তা পূরণ হয়।বহু ভক্ত বাবার শম্ভুনাথের কাছে মানত করেন। মনস্কামনা পূরণে গাজনে সন্ন্যাস নেন। কেউ কেউ আবার বংশ পরম্পরায় সন্ন্যাসী হয়ে আসছেন বাবা শম্ভুনাথের থানে।