কিন্তু কোথায় কি! বছর গড়াতে না গড়াতে উধাও সব কিছু। বর্তমানে না আছে কোনও বেড না আছে এম্বুলেন্স। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাক্তার থাকার কথা সপ্তাহে ছয় দিন। কিন্তু বর্তমানে ডাক্তার কবে আসে কবে যায় তা জানা নেই তা নিয়ে দ্বন্দ্বে রয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান ও। স্থানীয় মানুষদের অভিযোগ, স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে সঠিক স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া যায় না। কোনো সময় ডাক্তার থাকে না। এমন কি কোন দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিকে নিয়ে আসা হলেও সেখান থেকে কোন পরিষেবা পাওয়া যায় না।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ল'ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠা দিবসে রক্তদান শিবির ও বস্ত্র বিতরণ
ডাক্তার দেখানোর জন্য গ্যাটের করি খরচা করে প্রাইভেটে ডাক্তারের চেম্বারে দেখাতে হয়। মানুষের কোন রোগব্যাধি হলে তাদেরকে আসতে হয় শহরের হাসপাতালে। তার উপরে পরিতক্ত হয়ে থাকার তরুণ ওই জায়গা হয়ে উঠেছে অসাধু মানুষদের ঠেক। সন্ধ্যে নামলেই মদ গাঁজার আসরে ভরে ওঠে স্বাস্থ্য কেন্দ্র চত্বর। গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
পঞ্চায়েত প্রধান খোদ স্বীকার করে নিয়েছেন স্বাস্থ্যকেন্দ্রর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কথা। পঞ্চায়েত প্রধান নিজে দ্বন্দ্বে ছিলেন ডাক্তার কতদিন আসে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মদের আসর হয়ে উঠেছে সে কোথাও তিনি স্বীকার করে নেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে তড়িঘড়ি খতিয়ে দেখতে চলে আসেন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। তিনি জানান তিনি সর্বস্তরে অনুরোধ করেছেন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বেহাল অবস্থা ফেরানোর জন্য।
Rahi Haldar