উল্লেখ্য, কোটা, নকুণ্ডা, সাওড়াসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম বন্যা কবলিত এলাকা। প্রতিবছরই ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে বন্যা হয়। এরফলে চরম সমস্যার সম্মুখীন পড়তে হয়। এমনকি গত বছর হুগলির ওই এলাকাগুলি বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় পরিবার গুলি। ফলত ধানের জমি থেকে ঘরবাড়ি বৃষ্টির জেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এমনকি অনেক গবাদি পশু মারা পর্যন্ত যায়। তাই বর্ষা চলে আসায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন গ্রামবাসীরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ আবগারি দফতরের অভিযানে ৪৪০ লিটার মদ নষ্ট!
এই বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বর্ষা চলে আশায় আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে পরিবার গুলিকে। বৃষ্টির দেখা সেভাবে এ বছর না হলেও দুশ্চিন্তার মধ্যেই রয়েছেন হুগলির এই গ্রামের সাধারণ মানুষ। বন্যা হওয়ার আশঙ্কায় আগেভাগে বাড়িঘর ছেড়ে কয়েকটা দিন স্কুলে বা আত্মীয় বাড়ি চলে যেতে হয়।
অন্যদিকে গ্রামের আর এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, বর্ষার সময় চাষের ধান রোপন করলে ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে ব্যাপক ক্ষতি হয়। বন্যা হওয়ার কারণে বাড়িঘর ভেঙে যায় এবং গবাদি পশু মারা গেছে। গ্রামের কোন মানুষের পর্যন্ত হলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তাই বর্ষা চলে আশায় কোটা এলাকার বাসিন্দারা কি করবেন, তা নিয়ে ভেবে কুল পাচ্ছেন না।
Suvojit Ghosh