আরও পড়ুন: উঠে গেল সুন্দরবনের বাস ধর্মঘট, খুশি নিত্যযাত্রীরা
স্থানীয় সূত্রে খবর, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুভাশিস চৌধুরী বছরখানেক আগে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের একটি দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে ডিসপেন্সারির ব্যবসা শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে সেই ডিসপেন্সারি বন্ধ হয়ে গেলও দোকান ঘর আসল মালিক গোবিন্দ চৌধুরীকে ফেরত দিচ্ছিলেন না, এমনটাই অভিযোগ। এমনকি ওই দোকানের আসল মালিক অভিযোগ করেন, নিজের রাজনৈতিক ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে কার্যত দাদাগিরি শুরু করেছিলেন ওই কাউন্সিলর। কোনরকম অধিকার না থাকা সত্ত্বেও ওই কাউন্সিলর দোকানটি অন্য আরেক হার্ডওয়ার ব্যবসায়ীকে ভাড়া দিয়ে দেন। এরপরই বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন দোকানের আসল মালিক গোবিন্দবাবু।
advertisement
দোকান মালিক গোবিন্দ চৌধুরী বলেন, দীর্ঘ এক বছর এই দোকানটিকে জোর জবরদস্তি নিজের দখলে রেখে দিয়েছিল কাউন্সিলর শুভাশিস চৌধুরী। অবশেষে আদালত তাঁর পক্ষে রায় দেওয়ায় পুলিশের সামনেই ওই কাউন্সিলরের যাবতীয় জিনিস দোকান থেকে বের করে দেন।
এদিকে কাউন্সিলর শুভাশিস চৌধুরী জানান, আদালতের যে রায় দিয়েছে তাতে কোথাও বলা নেই যে দোকানের মালিক নিজে থেকেই সমস্ত কিছু মালপত্র গায়ের জোরে বার করে দেবে। তিনি আদালতে যাওয়ার পরেও আদালতের রায় মানছেন না। এই নিয়ে দোকান মালিকের বিরুদ্ধে কোন্নগর পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন কাউন্সিলর।
রাহী হালদার






