আমাদের দেশ ভারত ছাড়াও বাংলাদেশ পাকিস্তান-সহ প্রতিবেশী দেশের মানুষের কাছেও পরিচিত খাবার হালুয়া। সুজির হালুয়া ছাড়াও ফ্রুট বা অন্যান্য ফ্লেভারের হালুয়ার বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিশেষ করে এই ফ্রুট ফ্লেভার হালুয়া বিখ্যাত কেরল। কেরলের মিষ্টি হালুয়া স্বাদে অতুলনীয়। এই হালুয়ার দুই থেকে আড়াই মাস সময় ধরে বাড়িতে রেখে খাওয়া যায়। রাখতে কোনও রকম ফ্রিজ বা আলাদা কোনও ব্যবস্থার প্রয়োজন হয় না।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পাঁচিল টপকে এ কার বাড়িতে ঢুকল পুলিশ! ক্যানিংয়ে মারাত্মক কাণ্ড! শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন
কেরলের ফ্লেভার হালুয়া তৈরিতে ব্যবহার হয় গমের আটা, নারকেল তেল, ড্রাই ফ্রুট, ফ্রুট জুস, মধু, গুড়, বাদাম। এই হালুয়া স্বাদে যেমন অতুলনীয় তেমনি শরীরের জন্যও উপকারী। আনারস, ডুমুর, কিউই, গাজর, মিক্সড ফ্রুট-সহ নানা ফ্লেভার হালুয়া পাওয়া যায়। সাধরণত গমের সুজি বা হালুয়া ছাড়াও গাজরের হালুয়া সঙ্গে কম বেশি মানুষ পরিচিত। কিন্তু বিভিন্ন ফলের স্বাদের হালুয়া, হাওড়ার অধিকাংশ মানুষের কাছে অজানা। বিভিন্ন ফলের স্বাদের হালুয়া’র সঙ্গে পরিচয় এই প্রথম অধিকাংশের কাছে। দেখার পাশাপাশি চেখে দেখার আগ্রহ রয়েছে অনেকের মধ্যেই।
ছোট-বড় সমস্ত বয়সের মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন কেরলের ফলের স্বাদের হালুয়ার দোকানে। কেজি প্রতি ৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে হাওড়া ডুমুরজলা স্টেডিয়াম সংলগ্ন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায়।
রাকেশ মাইতি





