মাছে-ভাতে বাঙালি। বাঙালির প্রিয় খাবার যে মাছ তা সকলের জানা, তবে বিকেল হলেই মনটা কেমন যেন মোমো মোমো করে। এ বার বাঙালির মাছের স্বাদে তৈরি ফিশ মোমো, যা আপনি পেয়ে যাবেন একদমই হাতের কাছে।
আরও পড়ুনঃ এক টানেতেই মারণ রোগের ছোবল! এক ধাক্কায় কমবে আয়ু, চিকিৎসকদের সাবধানবাণী
শিলিগুড়ি শহরে হরেকরকম স্বাদের মোমো নিয়ে হাজির ফিশ মোমো সেন্টার। যেখানে তারা নতুন স্বাদের বিভিন্ন ধরনের মাছের মোমো নিয়ে হাজির হয়েছে খাদ্যরসিকদের জন্য। স্বাদের দিক থেকে যে কোনও রকমের কোনও খামতি হবে না সে বিষয়ে নিশ্চিৎ পম্পা রায়। আর তাই বিভিন্ন ধরনের মোমোর স্বাদ নিতে পম্পার দোকানে হাজির হয় বহু মানুষ।
advertisement
পম্পা জানায়, “স্বামীর অনুপ্রেরণায় এই ফিশ মোমোর ব্যবসা শুরু করি আমি এবং তারপর থেকে প্রায় ৮ বছর ধরে সে এই ব্যবসা করছি। প্রথমে শিলিগুড়ি অম্বিকানগরে, তারপর বাঘাযতীন পার্ক আর বর্তমানে সে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সামনে আমার দোকান দিয়েছি।”
আরও পড়ুনঃ ৫০ টাকায় ট্রেন্ডি টপ! ১০০ টাকায় স্টাইলিশ জিন্স! এমনটাও হয় না কি? এই ৫ মার্কেটে মেলে সস্তার জামাকাপড়
এখানে আপনি পেয়ে যাবেন আর মাছ ও চিংড়ি মাছের ফিশ মোমো, চিকেন-মটন মোমো তো থাকছেই, তার সঙ্গে থাকছে নতুন আইটেমের সোয়াবিন মোমো, ডালের মোমো, ফুলকপি, কোয়াশ, ডিম আলু এ সবের মোমো আপনি পেয়ে যাবেন। শুধু তাই নয় এই সব আপনি পেয়ে যাবেন আপনার সাধ্যের মধ্যেই। আর তাই বিকেল থেকে রাত সবসময়ই ভিড় লেগে রয়েছে এই দোকানে।
সস্তায় পেট ভরাতে এবং চটজলদি বিভিন্ন স্বাদের মোমো খেতে আপনাকে একবার আসতেই হবে ফিশ মোমো সেন্টারে, শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সামনে। মোমো খেতে আসা নীলাদ্রি দেব জানান, “এই ফিস মোমো অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি প্রায় রোজ এখানে মোমো খাই। দামটাও অত্যন্ত রিজনেবল। মোমো দোকানের মালিক পম্পা রায় জানান, “প্রতিনিয়ত লোক আসছে। মানুষ আমার মোমো পছন্দ করেছে। আট বছর ধরে এই ব্যবসা করছি। আমার আগামীতে একটা ফ্রাঞ্চাইজি খোলার ইচ্ছে রয়েছে।”
অনির্বাণ রায়