ময়রার দোকানে গিয়ে দেখা যায়, বড় বড় কড়াইয়ে দুধ ফুটানো হচ্ছে ছানা বানানোর জন্য। ছানা হয়ে গেলে সেটি তুলে দেওয়া হচ্ছে মেশিনে। এ টুকুই হাতের কাজ। বাকিসব করছে অটোমেশিন। ফলে ময়রা কারিগরদের সাশ্রয় হচ্ছে সময় ও অর্থ, কমেছে শ্রমিকের ব্যবহার। এ ছাড়া এই রসগোল্লার প্রতিটির মাপ একদম কাঁটায় কাঁটায়। ওজনে কোনও হেরফের নেই। পরিশ্রম নেই বললেই চলে। এখন স্বয়ংক্রিয় মেশিনে হাতের স্পর্শ ছাড়াই তৈরি হচ্ছে রসগোল্লা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ঘরের ভিতর ঘাপটি মেরে ছিল চন্দ্রবোড়া, মাছ ধরার জাল দিয়ে সাপ ধরল গ্রামবাসীরা
বৈদ্যুতিক মেশিনে মিষ্টি তৈরির কাঁচামাল ঢেলে দেওয়া হচ্ছে। হাতের স্পর্শ ছাড়াই মেশিন থেকে বের হয়ে আসছে রসগোল্লা। খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, বসিরহাটের ভেবিয়ায় মিষ্টির দোকানটি বেশ প্রাচীন। সব মিলিয়ে সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মিষ্টি কারখানায় কারিগরদের হাতে এবার আধুনিকতার ছোঁয়া।
জুলফিকার মোল্যা