আরও পড়ুনঃ খেলেই পেট মোচড়? ওয়াক উঠছে? হজমশক্তির নড়বড়ে দশা! ৩ ঘরোয়া টোটকাতেই ফিরবে শরীরে হাল
প্রসঙ্গত ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা দেওয়ার জন্য উচ্চমাধ্যমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অতিরিক্ত পড়াশোনা করার প্রবণতা থাকে। তবে শিক্ষকের বক্তব্য যেকোনও টেক্সট বই খুঁটিয়ে পড়লে অনায়াসে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি বিগত বছরগুলির প্রশ্নপত্র এবং এনসিইআরটি(NCERT) বই থেকে ভালোভাবে প্রস্তুতি দিলে অনায়াসে ভালো নম্বর পেয়ে পাশ করা যাবে। শুধু তাই নয়, পূরণ হবে নিজেদের স্বপ্ন।
advertisement
প্রসঙ্গত মাধ্যমিক দেওয়ার পর বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা শুরু করে অধিকাংশ ছেলে মেয়ে। তাদের মধ্যে বেশকিছুজনের টার্গেট থাকে ডাক্তারি এবং বেশ কয়েকজনের থাকে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই মাধ্যমিকের পর শুরু হয় জোর প্রস্তুতি। ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষায় দিতে হয় মোট ৭২০ নাম্বারে প্রশ্নপত্র থাকে। তিনটি বিষয় মিলিয়ে মোট ১৮০ টি প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি প্রশ্নের মান থাকে ৪ নম্বর। ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষায় জীববিদ্যা, পদার্থবিদ্যা এবং রসায়নবিদ্যা এই তিনটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশ্নের মান ৪ থাকলেও ভুল উত্তরে ১ নম্বর কাটা যায়।
আরও পড়ুনঃ রোজ সকালে খালি পেটে খান ঠিক ‘৫টা’ কুমড়োর বীজ! জীবনে এমন পরিবর্তন আসবে, যা ভাবতেও পারবেন না…
স্বাভাবিকভাবে খুব সন্তর্পনে দিতে হয় এই পরীক্ষা। জীব বিদ্যায় ৯০ টি প্রশ্নপত্র, রসায়নে ৪৫ টি এবং পদার্থবিদ্যায় ৪৫ টি প্রশ্ন থাকে। বিভিন্ন স্থানীয় ভাষায় পরীক্ষা হয়। ১৮০ টি প্রশ্ন ১৮০ মিনিট বা তিন ঘন্টায় দিতে হয়। স্বাভাবিকভাবে কঠোর অধ্যবসায় এবং কড়া অনুশীলন থাকলে অনায়াসে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে নিট পরীক্ষায়। ভরতিহওয়া যাবে ডাক্তারি পড়াশোনায়।
রঞ্জন চন্দ