এলাকার অধিকাংশ গ্রামবাসীদের অভিযোগ করে বলেন, \" দীর্ঘদিন ধরে এই এলাকার কাঠ সুপারির গাছ থেকে কাঠ সুপারি পেড়ে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে এ বিষয় নিয়ে জড়িত রয়েছে জঙ্গলের দুজন নিরাপত্তা রক্ষী। স্থানীয় লোকেদের জঙ্গলের সম্পত্তিতে হাত দিতে মানা করা হলেও। জঙ্গলের নিরাপত্তা রক্ষীরাই যখন জঙ্গলে সম্পত্তি বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাহলে জঙ্গলকে সংরক্ষণ করবেন কারা?\" রসিকবিল মিনি জু সংলগ্ন এলাকার জঙ্গলে অনেকগুলো কাঠ সুপারির গাছ রয়েছে। যা পরিযায়ী পাখি সহ বনের পাখিদের জন্য খুব সুস্বাদু ও প্রিয় খাবার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গ্রামে তৈরি হচ্ছে পাকা রাস্তা! খুশি এলাকাবাসী
তাই আগে থেকেই বনদপ্তর সেই কাঠ সুপারি পেড়ে বিক্রির উপর নির্দেশিকা জারি করেছিল। অনেকদিন থেকেই রসিকবিলের কাঠ সুপারি পাচারের অভিযোগ কানে আসলেও আজ বনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা দুই কর্মী সহ কাঠ সুপারি পাচারকারীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন তারা। এই ঘটনার জেরে এলাকায় তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলের উত্তেজনার খবর পেয়ে ছুটে আসে নাগুরহাট বিট অফিসার তপন নর্জিনারী।
আরও পড়ুনঃ বেহাল রাস্তা, চলাফেরা করাই দায়! ক্ষোভ এলাকাবাসীর
তার কাছে অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি তুলে লিখিত অভিযোগ জানায় রসিকবিল মিনি জু সংলগ্ন এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা। নাগুরহাট বনদপ্তর এর বিট অফিসার, তপন নার্জিনারী জানান, \"গ্রামবাসীদের কাছে থেকে একটি লিখিত অভিযোগ তিনি পেয়েছেন। বনের কাঠ সুপারি পাচারের সঙ্গে জড়িত ও বনকর্মীদের উপযুক্ত শাস্তির বিষয়টি নিয়ে তিনি কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবেন। তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।\"
Sarthak Pandit